পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૭.૨૨ নয় বাঙ্গলার গোড়া পত্তন ২ । জগদীশ-সম্বক্লিভনা - “হুবে দেবীমদিতিং শূরপুত্রাং সজাতানাং মধ্যমেষ্ঠ৷ যথাসানি । হুবে সোমং সবিতারং নমোভি বিশ্বানাদিত্য অহমুক্তরত্বে ।” বারপুত্রের জননী অদিতি দেবার নিকট প্রার্থনা করিতেছি, যেন সহজাত লোকজনের মধ্যে আমি শ্রেষ্ঠ আসন পাই । চন্দ্র স্থৰ্য্য আর অন্তান্ত আদিত্যগণকে নমস্কার সহকারে ডাকিতেছি, যেন আমি উত্তম বা সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ পদ প্রাপ্ত হই । ) অথৰ্ব্ববেদ ২৩ আমরা বিজ্ঞানাচার্য্য জগদীশচন্দ্রকে পাশ্চাত্যজগতের অন্যতম গুরুরূপেই ভারতবাসার গৌরব, বাঙালীর গৌরব, হিন্দুর গৌরব মনে করি । বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ, জগদীশচন্দ্র, ব্রজেন্দ্রনাথ,– সকলেই এক ভাবের ভাবুক, একই মন্ত্রের দ্রষ্ট, একই বাণীর প্রচারক। ভারতবাসীর ইয়োরোপ-বিজয়ের ইহারাই প্রথম সেনাপতি । কলিকাতা, ১৯১৩ দিগ বিজয়ী জগদীশ দুনিয়ারে কোন তত্ত্ব শিখায়ে গেলে তুমি ? গুরুদেব ! বুঝিতে পারি না তাহ মুৰ্থ আমি। জানি,—বাইরের আঘাত পেলে জীবন দেয় সাড়া, সেই সাড়া কি তারাও দেয় চেতন-হীন যারা ? মানুষের মতই নাড়ী-মায়ু, ক্লান্তি, স্মৃতি, রোগ দেখায় কি ধাতু-লতা-পত্রে তোমার যন্ত্রের যোগ ? স ক্ষী তোমার “বন-চাড়াল” ঐ ঘুরছে তোমার সাথে সাথে ? ജ-ജബ്--ബ്. --ബം = ക്ഷള്ള ജക്കൂ, ജ= -اعتباط سخت========= ==عیتتچ اجباحتت ===============

  • সপ্ততিতম জন্মোৎসব উপলক্ষ্যে (কলিকাতা, ১ ডিসেম্বর, ১৯২৮ ) ।