পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যুবক বাঙলার কৰ্ম্মক্ষেত্র ○○ কিন্তু বর্ষাকালের মাসিক গড় ছিল প্রায় ১৫ লাখ টনের কাছাকাছি। মোটের উপর ২০,০১৮,৫২৫ টন কয়লা খনি হইতে নানা স্থানে রপ্তানি হইয়াছিল। খনিতেই নানা কাজে খরচ হইয়াছিল ১,৩৩৫,৪৫৫ টন । যত কয়লা উঠে তাহার শত করা ৫,৮৯ অংশ খাদেরই নানা কাজে খরচ হয় । ১৯২৪ সনে ৯৯টা কয়লার খাদে বৈদ্যুতিক শক্তি ব্যবহৃত হইত। ১৯২৫ সনে তাহাদের সংখ্যা হইয়াছে ১৮০, ১৯৩০ সনে ১১৯। অশ্ব-শক্তি 8७.¢ ०२ श्ङ १७,8 ७० ७ श्रांनिध्र পৌছিয়াছে কয়লা কাটিবার যন্ত্র-সংখ্যা পূৰ্ব্বে ছিল ১১৪টা, ১৯২৫ সনে ১১৫ট। আর ১৯৩০ সনে ২ ০২টা যন্ত্র দেখা গিয়াছে। এইগুলার ভিতর ১৯১ট চলে বিষ্ঠাতের জোরে, আর ১১টার জন্য চাপা হাওয়ার শক্তি ব্যবহার कद्राइग्न | ১৯২৫ সনে ২১৬,৩৭০ টন কয়লা বিদেশে রপ্তানি হইয়াছে। ১৯২৪ সনের তুলনায় এই পরিমাণ ১০,০০০ টন বেশী। কয়লা রপ্তানি হইয়াছিল লঙ্কায় । অপর দিকে ভারতে কয়লার আমদানিও হয় বিস্তর। ১৯২৪ সনে আমদানি হইয়াছিল ৪৬৩,৭১৬ টন। ১৯২৫ সনে আমদানির পরিমাণ ছিল ১৯,৪০০ টন বেশী। দক্ষিণ আফ্রিকা হইতে সব চেয়ে বেশী আসিয়াছিল। পর্তুগীজ পূৰ্ব্ব-আফ্রিকা আর গ্রেট বৃটেন এই দুই দেশ দক্ষিণ আফ্রিকার পরেই ভারতের প্রচুর পরিমাণে কয়লা যোগাইয়া থাকে । ১৯২৪ সনে জনপ্রতি কয়লা উঠিয়াছিল ১০৩.৭ টন । ১৯২৫ সনে খাদে লোক খাটিয়াছিল কম। ফলে দেখা যায় যে, কুলী প্রতি ১১০,৫ টন কয়লা উঠিয়াছে। এই হিসাবে চরম বৎসর ছিল ১৯১৯ সন। সেই ره -ةf