আত্ম-প্রতিষ্ঠার সমাজশাস্ত্র 8 ο Φ. SAASAASAASAASAAMMeSeSeeSeSMS Se S Se eE ASASYA AYSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS خ - جب ی. A S SA SAS A SAS SSAS A SAS SSAS SSAS SSASAAASAAAA این گیاه" ”ی. গবেষণার কাজে একই সঙ্গে পঞ্চাশ-পচাত্তর জনকে খাটানো অসম্ভব নয়। কিন্তু, সে রকম কৰ্ম্মী পাওয়া সম্ভব কি ? কৰ্ম্মী যে নাই, তা নয়। আসল কথা - অভাব রুধিরের – কৰ্ম্মীদের খাটাইবার জন্ত টাকার । “রূপচাদ” না হইলে লেখাপড়ার কাজ চলে না। কাজেই, টাকার অভাবে, অন্যান্ত ভাল কাজের মতন, বাঙলার মগজকে এই ধরণের কাজে লাগাইবার কাজটাও মাঠে মারা যাইতে বাধ্য। কৰ্ম্মী আছে ঢের । কিন্তু তাহাদের খোরপোষের জন্য ত’ টাকা দিবার ক্ষমতা নাই। কাজেই, কাহাকেও “এটা কর, ওটা কক্” বলিবার একৃতিয়ার আসিবে কোথা হইতে ? জোর করিয়া কোনো কাজ আদায় করা চলে না। প্রত্যেকের নিজ নিজ সংপ্রবৃত্তির ও বিদ্যানুরাগের উপর নির্ভর করিলে ফল কতটুকুই বা পাওয়া যাইতে পারে ? যতটুকু পাওয়া যায় তাহাতেই সন্তুষ্ট থাকিতে বাধ্য থাকা উচিত । জন্মমৃত্যুর হারে ভারত ও জুনিয়া • জুনিয়ার বিভিন্ন দেশে হাজার প্রতি জন্ম-হার সমান নয়। কোনো দেশে হাজার প্রতি ২০ জন জন্মায়, কোনো দেশে হাজার প্রতি ৩০, কোনো দেশে হাজার প্রতি ৪০। এইরূপ হারের পার্থক্য লইয়া দুনিয়ার বিভিন্ন দেশগুলাকে কয়েকটি বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা চলে। যে সব দেশে জন্মের হার হাজার প্রতি ২০ পর্য্যন্ত সেগুলা এক শ্রেণীতে, = ஆாதுகாக mrmlämām."
- ১৯৩২ সনের ২৫-২৮ মার্চ তারিখে কলিকাতার টাউন হলে “ইণ্ডিয়ান মেডিক্যাল কনফারেন্সে"র অষ্টম অধিবেশন হয়। ২৬শে মার্চ তারিখে সন্ধ্যা ৭টার সময়ে গ্রন্থকার কর্তৃক বিভিন্ন দেশের জন্ম-মৃত্যুর হার ও লোক-বৃদ্ধি সম্বন্ধে এক তুলনামূলক বজাত
