পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৪০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আত্ম-প্রতিষ্ঠার সমাজশাস্ত্র ge a ۹- عی ۹ تیر همه عمر یک مسیر ها یی -م و ஆ , ' AAAAAA AAAA AAAA AAAAeASAMA See AAAA AAAA AAAA HeAeeA AA HAAA AAAASASASS * اگر به گوری یا بی-۹ - জন্ম-হার ও মৃত্যুহার সাধারণতঃ হয় বাড়িতেছে নয়ত কমিতেছে— প্রায়ই কখনও স্থিরভাবে চলিতেছে না। এ সম্বন্ধে নিম্নরূপ কয়েকটী সাম্য-সম্বন্ধ (ইকুয়েতন ) নির্দিষ্ট করা যাইতে পারে ;– (১) “ক” দেশের ১৯৩০ সনের জন্ম-হার যদি ‘খ’ দেশের ১৯৩০ সনের জন্ম-হারের ৩ গুণ হয়, তাহা হইলে ‘ক’ (১৯৩০) – ৩ ‘খ’ (১৯৩০) ; (২) “ক” দেশের ১৯৩০ সনে যে জন্ম-হার, ১৯০৫ সনে হয়তে তাহার ঠিক সেই জন্ম-হার ছিল না। ১৯০৫ হইতে ১৯৩০ সনের মধ্যে ঐ হারের তুলনায় বৃদ্ধি বা কম্‌তি দেখা দিতে পারে। দুই গুণ হইলে ইকুয়েগুন হইবে ‘ক’ (১৯৩০) =২ ‘ক’ (১৯০৫ ; (৩) ১৯৩০ সনে ‘ক’ দেশের যে জন্ম-হার, ১৯০৫ সনে ‘খ’ দেশের যদি সেই জন্ম হার হয়, তাহ এইভাবে প্রকাশ করা যাইতে পারে— ‘ক’ (১৯৩০) - ‘খ’ (১৯০৫) ইত্যাদি। বর্তমান দুনিয়ার সকল দেশেই জন্ম-হারের হ্রাস দেখা যাইতেছে, কোনে দেশে তাহা অাগে দেখা দিয়াছে, কোনো দেশে বা পরে । ১৮৮০ সন পর্য্যন্ত জাম্মাণি ও বিলাতে জন্মের হার বাড়িতেছিল। ১৮৮০ সন হইতে তাহা কমিতে থাকে। ইতালিতে ১৮৯০ সন পর্য্যন্ত জন্মের হার বাড়িতেছিল। কাজেই যে সব দেশ আজ নিয়ার সেরা, সে সব দেশেও এককালে উচ্চ জন্ম-হার ছিল এবং মাত্র ৩০৷৪০৷৫০ ৰছর হইল কমিতে আরম্ভ করিয়াছে । বৰ্ত্তমানে, কয়েকটী সেরা দেশের মধ্যে যে জন্ম-হার দেখা যায়, ভারতের কোনো কোনো প্রদেশের মধ্যেও তাহা দেখা যায়। বাংলার জন্ম-হার হাজার করা ২৮৯ এবং ইতালির হাজার করা ২৯২ । সুতরাং, জন্ম-হারের মাপে ইতালিকে সভ্য ও বাংলাকে অসভ্য বিবেচনা করা চলে না । জন্মের হারের মত মৃত্যুর হারও নানা দেশে কমিতে আরম্ভ