পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যুবক বাঙলার কৰ্ম্মক্ষেত্র ©ዓ AAAAAA SAAA AAAA AAAA AAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAA S گی- گیریه گ عامیان ۳سے کہا ہے۔ * তাহার বিধানে “বিদেশী” ইস্পাতের উপর আমদানি-শুস্ক এখনকার মতনই জারি থাকিবে । কিন্তু “বিদেশী”কে দুই ভাগে বিভক্ত করিবার ব্যবস্থা হইয়াছে,— (১) বিলাতী, (২) অন্যান্ত বিদেশী,—যথা মাকিণ, ফরাসী, বেলজিয়ান, জাম্মাণ ইত্যাদি । ১৯২৭ সনের আইনে বিলাতী ইম্পাতের উপর যে হারে শুল্ক বসানো হয় “অন্যান্য বিদেশ’র উপর তাহার চেয়ে বেশী হারে চাপানো হইয়া থাকে । o দেখ যাইতেছে যে, ভারতীয় বাজারে “অন্যান্য বিদেশা”র আক্রমণ হইতে বিলাতীকে বাচাহবার জন্য ব্যবস্থা করা হইল। অন্যান্ত বিদেশী ইস্পাতের সঙ্গে স্বাধীন ভাবে টক্কর চালাহয়া বিলাতা ইস্পাত ভারতের বাজারে আত্মরক্ষা করিতে অসমর্থ, কাজেই প্রস্তাবিত আইনটাকে একমাত্র ভারতীয় ইস্পাত-শিল্পের সংরক্ষক বলা চলিবে না। বিলাতী ইস্পাতশিল্পের সংরক্ষণই এই আইনের একটা বড় উদ্দেশু । পক্ষপাতমূলক সংরক্ষণ-শুন্ধের ফলে ভারতবাসা চড়া মূল্যে বিদেশী ইস্পাত কিনিতে বাধ্য হয় । তাহাতে বিলাতের ইস্পাত-ব্যবসায়ীদের লাভ আছে যথেষ্ট, কিন্তু ভারতীয় নরনারীর লাভ আধ কঁাচ্চাও নাই । বরং আমেরিক, ফ্রান্স, জাম্মাণি ইত্যাদি বড় বড় দেশের শক্রতা অর্জন করা হইতেছে মাত্র। তাহাতে রাষ্ট্রীয় এবং আর্থিক দুই প্রকার ক্ষতিই ভারতের কপালে জুটিতে পারে। যুবক বাঙলার কৰ্ম্মক্ষেত্র,—দুনিয়া “আধুনিক ভারত”-সঙ্ঘের প্রধান কাজ হইতেছে বক্তৃতাবলীর ব্যবস্থা করা । “আন্তর্জাতিক ভারত”-সমিতির প্রধান কাজ পত্রিকা চালানেী । আর "দেশোন্নতি”-পরিষদের বিশেষত্ব হইবে গবেষণা, অমুসন্ধান আর