পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৪২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আত্ম-প্রতিষ্ঠার সমাজশাস্ত্র 8ミ> কল-কব্জা নাড়াচাড়া করিব !” কিন্তু সেদিন একটা ছোট্ট মিলের কয়েকটা মোজা-গেঞ্জীর কল দেখিতে দেখিতে আমার প্রাণে উৎসাহের কি হাওয়া বহিয়া যাইতেছিল ! সেই কলগুলা হইতে বৰ্ত্তমানে অন্তত: পচিশ জনের অন্নসংস্তান হইতেছে। শীঘ্রই সেই মিলটিকে বাড়াইয়৷ দুইশ’, তিনশ’ লোকের অন্নসংস্থানের বন্দোবস্ত করা যাহতে পারে । বাংলাদেশে ছোট-খাটো এমন অনেক শিল্প-প্রতিষ্ঠান আছে, যেগুলা পরে দাড়াইয়া উঠিতে পারে। অথচ টাকার অভাবে তাহ পারিতেছে না। এই সকল ছোট-খাটো প্রতিষ্ঠানের সাহায্যের জন্য বাংলার জেলায় জেলায় । শিল্প-পুজি-সঙ্ঘ প্রতিষ্ঠা করা আবশ্বক। শিল্প-ব্যাঙ্কগুলার যা উদেপ্ত ইহাদেরও তাঁহাই হইবে,—কিন্তু ইহার। আৰ্থিক সাহায্য দিবে কেবল ছোট-খাটো শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলাকে । সেই সব পুজি-সজঘ যে কেবল টাকী বিলাইবার প্রতিষ্ঠান হইবে তা নয়, এগুলা দস্তুরমত লাভ অর্জন করিবার উদ্দেশ্বেই প্রতিষ্ঠিত হইবে। এগুল হইবে লিমিটেড কোম্পাল । যে সব শিল্প-প্রতিষ্ঠানে টাকা ঢালিলে এখন না হউক ভবিষ্যতে লাত হইবার আশ} আছে, সেই সব শিল্প-প্রতিষ্ঠানেই ইহারা টাকা ঢালিবে । কেহ হয়ত জিজ্ঞাসা করিতে পারেন যে, “যে সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান ইহাদের কাছে অর্থ-সাহায্য পাইবে, কেবল সেইগুলাই পুজি-সঙ্ঘের সভ্য হইবে ত ?” উত্তরে বলিব “না, আমার মতলব তাহ নয়।” আমি চাই পূরাদস্তুর পুজিনিষ্ঠার কৰ্ম্ম-কেন্দ্র । যাহার সাহায্য পাইবে তাহার। ইচ্ছা করিলে এই সঙ্ঘের শেয়ার কিনিতে পারে কিন্তু সঙ্ঘ কেবল যে তাহাদেরই "সমবায়ে” গঠিত হইবে এমন আমি চাই না। এই সঙ্গে একটা কথঞ্চিৎ পুরাণ। কথা বলি। বাংলাদেশের জেলায় জেলায় শ’ আটেক ছোট-খাটো লোন আফিস আছে। ১৯২৬-২৭ সনে আমি চাহিয়াছিলাম যে এই গুলা ভাঙ্গিয়৷ চুরিয়া عی سی ”مین۔ -پیٹ ”بے م"”بیا۔ ’بہ ہے۔