পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৪২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8રર নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন eAMMM S AAAA AAAA AAAAMAAA AAAA SAAAAA SAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAS AA SAASAASSAAAAAAS AAASASAAAAAS AAAAA AAAA AAeSAAAAAA S AAAAAee AAAA AAAA AAAAeeMAMA SAMMAeAeAAA AAAS S AAAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMMAM AAAAA জায়গায় জায়গায় গোটকিয়েক বড় বড় ব্যাঙ্ক গড়িয়া উঠুক। কিন্তু উহাদের কৰ্ত্তার। আমার কথাটা ঠিক ধরিতে পারেন নাই। র্তাহারা যে “ব্যাঙ্কিং ফেডারেশনে”র খসড়া তৈয়ার করিয়াছিলেন তাহাতে আবার “সমবায়” প্রথা জারি করিতে চাহিয়াছিলেন । আমি কিন্তু ত চাই নাই । আমি চাহিয়াছিলাম যে ছোট ছোট ব্যাঙ্কগুলা ভাঙ্গিয়া গিয়া যেন তে’একটা বড় ব্যাঙ্ক গড়িয়া উঠে । বৃহদাকারের উপর জোর দেওয়া ছিল অামার মতলব । সমবায় প্রথার ব্যবস্থায়,—যে সব ছোট ছোট বাঙ্ক আছে, তাতার ছোটই থাকিয়া যাইবে । বড় হইলে তাহাদের কার্যক্ষমতা বাড়িতে পারে কিন্তু তাহাদের বড় হইবার পথ বন্ধ হইয়। যাইবার কথা । তা ছাড়া, তাহান্স যে টাকা তুলিবে তাহ নিজেদের মধ্যেই খাটাইতে থাকিবে। এইজন্তই আমি চাই যে ছোট ছোট ব্যাঙ্কগুল গুড়াইয়া যাউক, তাহাদের স্থানে বড় বড় ব্যাঙ্ক গড়িয়া উঠক, সেগুল ছোটগুলাকে কুক্ষিগত করিয়া পৃথক সত্তা লইয়। বড় বড় প্রতিষ্ঠানে পরিণত হইবে । দার্শনিক বনাম দর্শনের ইতিহাস-লেখক বিবেকানন্দ সম্বন্ধে আমার বক্ততাটার কথা ছিল প্রধানতঃ এই – বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণকে প্রচার করেন নাই, তিনি হিন্দুত্ব প্রচার করেন নাই, তিনি তার দেশকেও প্রচার করেন নাই। এ কথাগুলা বলিবার পরই সভায় উপস্থিত লোকেরা ভাবিতেছিল—“লোকটা বলে কি ! তাহ হইলে তিনি প্রচার করিলেন কাকে ?” তখন আমি বলিলাম, তিনি প্রচার করিয়াছিলেন নিজেকে, নিজের অভিজ্ঞতাকে । এইটাই বিবেকাননের বিশেষত্ব। প্রথম শ্রেণীর মানুষ যাহারা তাহারা পরের কথা আওড়ায় না,