পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 Ꮼ নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন জেনেহবার সুইস পণ্ডিত ক্লাপারেদ প্রতিষ্ঠিত অ্যাস্তি,ি উ-জা-জা-রুসো নামক শিক্ষাবিজ্ঞান-কলেজের কথা জানিতে পারিবেন। আর একজন সুইস পণ্ডিত জেনেহবার “লেয়্যার মুহেবল” (বা নবযুগ) নামে একখান। পত্রিক চালাইতেছেন। শিক্ষাতত্ত্বের আখড়ায় যত কিছু নতুন নতুন তর্কপ্রশ্ন, কৰ্ম্মপ্রণালী, আদশ, ভাবুকতা কায়েম হইতেছে সবই এই কাগজে নিয়মিতরূপে প্রচারিত হয় । সম্পাদকের নাম আব্দুলফ ফেরিয়্যার । তিনি “লেকল আৰুতিভ” (অর্থাং কৰ্ম্মপ্রাণ বিদ্যাপীঠ ) নামক গ্রন্থে বৰ্ত্তমান ইয়োরোপের বিভিন্ন শিক্ষা-প্রচেষ্টা বিবৃত করিয়াছেন । তাহার সঙ্গে পত্র ব্যবহার করিলে শিক্ষাবিজ্ঞানের বাঙালী সেবকের। তাজ! টেনিয়ার শিক্ষা-যৌবন কিছু কিছু চাখিতে পারিবেন। ইয়োরামেরিক সজাবভাবে মানবসন্তানকে গড়িয় তুলিবার জন্য ছুটাছুটি করিতেছে। পাশ্চাত্য নরনারার যৌবনশক্তি দুনিয়াকে পুনর্গঠিত করিয়া ছাড়িবে । এই পুনর্গঠন কাণ্ডে তাহদের এক মস্ত হাতিয়ার হইতেছে নয়া নয়। ছাচের পাঠশাল। তাহার শিক্ষার আন্দোলনে পূরা মাত্রায় ‘আকুতিফ’ সজাগ, কৰ্ম্মঠ। তাহাদিগকে “আলেকম সেলাম’ বলিবার সুযোগ পাহলে অথব| কয়েক মাস ব। কয়েক বৎসর ধরিয়া তাহাদের সঙ্গে গা ঘে সাঘে সি করিতে পারিলে বাঙালীর জীবনস্রোত বাড়িয়া যাইবে,—বালার জীবনবেদে নবান বয়েৎ আত্মপ্রকাশ করিবে । ফ্রান্সের একজন ইস্কুল-ইনস্পেক্টর শ্ৰীযুক্ত কুজিনে ১৫০ট। পাঠশালার তদবির করেন । র্তাহার তত্ত্বাবধানে কতকগুল ইস্কুলে নতুন নতুন শিক্ষাপ্রণালার পরীক্ষা চলিতেছে । তিনি নিজেও একটা প্রণালী উদ্ভাবন করিয়াছেন । তিনি ছাত্রদিগকে দল বাধিয়া লেখাপড়ার চচ্চায় মোতায়েন রাখিবার পক্ষপাতী। এই দলবদ্ধ ছাত্রদের বিদ্যা-স্বরাজ সম্বন্ধে বেল