পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6 8 নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন g Fuيل= ح- حتی یحیم یکی یکی این کار به ایران است. তুলিতে আমি প্রস্তুত নই। যে কোনো অধ্যাপক বা মাষ্টারের পক্ষেই এই বিদ্যাচতুঃয়ের কিছু কিছু দখল করা সম্ভব ও কক্তব্য । আর তাহার জষ্ঠ বন্দোবস্ত করা আবশুক । এইরুপ বুঝিয়া আমি কৰ্ম্মক্ষেত্রে নামিয়াছি । জাৰ্ম্মাণ মাপে যুবক বাঙ্গল। ইস্কুলমাষ্টারদের বিদ্যা বাড়াইবার উপায় সম্বন্ধে কৰ্ত্তবাক বোর আলোচনা করা গেল ! এইবার জনগণের ভিতর শিক্ষার প্রসার সম্বন্ধে ইস্কুলমাষ্টারদের কত্তব্য বিষয়ে চার কথ। বলিব ; বিদ্যার বিস্তার বিষয়ে লোক , ত গঠন করা তাহাদের অন্যতম ধান্ধী হওয়া উচিত । এই বিষয়ে অবশু নানা মুনির নানামত থােক স্বাভাবিক । আমি নিজের মত বলিয়। যাহতেছি । বত্তমান ভারতের জ্ঞান-বিজ্ঞান, সভ্যতা-উৎকয় ইত্যাদি সম্বন্ধে আমার প্রথম স্বাকার্য্য কথা অতি গুরুতর রকমের। আজকালকার উন্নত সভ্য দেশগুলার মাপকাঠিতে অমর সভ্য বা উৎকযশাল জাতি বলিয়। দাবা করিতে অনধিকার । এইরূপ তামার আস্তরিক বিশ্বাস । লেখাপড়ার তরফ হইতে বস্তুনিষ্ঠভাবে একট। দৃষ্টান্ত দিব । জাম্মাণিতে আজকাল প্রায় ছয়কোটি নরনারার জন্ত ২৩ট বিশ্ববিদ্যালয় চলিতেছে । এহ সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯২৬ সনের গাদ্ম ঋতুতে ৬১,৯৩৫ পুরুষ আর ৮,৩৮৩ নারী উচ্চশিক্ষা পাইবার জষ্ঠ ভৰ্ত্তি হইয়াছিলেন । তাহা ইহলে সংখ্যাট মোটের উপর দাড়ায় ৭০,৩৮৫। “ষ্ট্যাটিষ্টিৰূস” বিদ্যাট নিছক সংখ্যার বিদ্যা নয় । একমা নাক গুণিলেই যথার্থ লোকসংখ্যা বাহির হয় না। কাজেই বৰ্ত্তমান সংখ্যাট। কিছু তলাইয়া বুঝা দরকার । জাম্মাণিতে বিশ্ববিদ্যালয় বলিলে কি বুঝ৷ যায় ? টেক্‌নিক্যাল কলেজ, কৃষি কলেজ, বন-কলেজ,—এই তিন প্রকার