পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○ や নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন -_க் একটা সোজা কথা বলিলেই চলিবে । জাম্মাণির অধ্যাপকের নিজেই গবেষক ও লেখক । আব ভালতের অধ্যাপকের ইংরেজ, মাকিণ, জাৰ্ম্মাণ ইত্যাদি বিদেশ অধ্যাপকদের লেখা বই ছাত্রদিগকে মুখস্ত করাইবার জন্তই বাইল হন । পরের কথা কপ চানে সাধারণতঃ আমাদের স্বধৰ্ম্ম । আর এক কথা । আমাদের দেশে পোষ্টগ্রাজুয়েট শিক্ষার ব্যবস্থায় ছাত্রদিগকে মাত্র দুই বৎসব কাটাইতে হয় । কাজেই সকল দিক হইতে বিদ্যা-চচ্চার দৌড় হিসাবে ভাবার্তায় পোষ্ট-গ্র্যাজুয়েট ছাত্রের জাম্মাণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হইতে কম বিদ্যার অধিকারী । এম্-এ, এম-এসসি, পাশের পর আরও দুই তিন বৎসর নিয়মিত লেখাপড় করিবার সুযোগ পাইলে ভারতীয় ছাত্রেরা জাম্মাণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের কাছাকাছি গিল্প ঠেকিতে পারিবে । তাঙ্গর পূৰ্ব্বে নয় । একটা প্রমাণ এখনই দিতেছি । ভারতীয় এম-এ, এম. এস-সি উপাধিধারী লোকের জাম্মাণিতে গিয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্ততঃ দুই তিন বৎসর পড়িতে বাধা হয় । তাতার পূৰ্ব্বে সাধাবণতঃ কোনো ভারতসন্তান জাম্মাণবিশ্ব-বিদ্যালয়ের উপাধি পায় না। অর্থাৎ গিম্নাজিয়ুম-রেয়ালগুলে লিৎসেয়ুমের ছাত্রছাত্রীর মত বৎসর পরে জাম্মাণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাধি পাইবার উপযুক্ত বিবেচিত হয় প্রায় ঠিক তত বৎসর পরে ভারতীয় এম, এ, এম্-এসসির জাম্মাণ বিশ্ব-বিদ্যালয়ের উপাধি পাইয় থাকে । এইবার কলিকাতা আর ঢাকা বিশ্ব-বিদ্যালয়ের এম এ, এম্-এসসি ক্লাসগুলায় যে কয়জন ছাত্র পড়িতেছে তাহাদের সংখ্যা একত্র করা যাহতে । পারে । করিলেই বুঝিতে পারিব যে, ৭০,৩৮৫ জাম্মাণ তরুণ-তরুণীদের তুলনায়, কি গুণতিতে আর কি গুণ হিসাবে, যুবক বাংলার চরম শিক্ষার্থীদের ঠাই কত নীচে । কেননা গোটা বাংলায় এম-এ, এম্-এসসি পড়ে মাত্র ১,৫০০ । AA AA ASASASAeeS ee TSTAe SeSee eSeS SeSee eSeS eeAe ee ee eeSeA Aee Ae eSeSeS eeS eAee eeAAA AAAA S eSe ee eAeSe eeT AA eSeS eS eS eS eSeSeS TS S SMAeeAT eAS Aee eMe eeS AeeS T SeSeSeSAeeA e