পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নয়া বাঙ্গলার ইস্কুলমাষ্টার @ ዓ ছয় কোট জান্মাণদের সমাজে ৭০ হাজারের বেশী পোষ্ট-গ্র্যাজুয়েট ছাত্র-ছাত্রী থাকিলে ৪০ কোটি বাঙালীর সমাজে ৫২॥০ হাজার থাকা উচিত। তার এই সাড়ে বায়াম হাজারের জন্ত অন্ততঃ পক্ষে ৪৫ বৎসর ধরিয়| এম-এ, এম-এসসি, পড়াইবার বাবস্ত থাকা উচিত। সঙ্গে সঙ্গে অবশু জাম্মাণ দরের বিজ্ঞানসেবী, দর্শনসেবা, ইতিহাসসেবা, সাহিত্যসেবী অধ্যাপক বাঙালী সমাজে থাক। চাই । আর চাই জাৰ্ম্মাণ বহরের লাবরেটারি, লাইব্রেরি, মিউজিয়াম ইত্যাদি মাষ্টার-ছাত্রদের খোরপোষ । দুনিয়। কোথায় ঠিয় গিয়াছে তাহ সমঝিবার পক্ষে জাম্মাণ গজকাঠি সবক বঙ্গলার কাজে লাগিবে । তবে আমাদের বনমান অবস্তা মাফিক ব বস্থা করিবার চেষ্ট ন করিয়া রাতারাতি বড়লোক তইবার বাতিক চাগিলে আমাদের মাথা বিগড়াহয় যাহবে মাত্র । এইরূপ বদখেয়াল হইতে নিজকে বাচাহয়। চলা আমাদের করিংকৰ্ম্ম লোকদের দরকার , এইজন্ত লঙ্গ। জন্মাণ"মাপটা “কেজে।’ লোকদের মনে না। রাখিলেও চলিবে । চাই ম্যাঢ়ি কুলেশন পাঠশালার সংখ্যা বৃদ্ধি ইরোরামেরিকার বড় বড় দেশে বি-এ, বি-এসসি পাশওয়ালা আঠার বিশ বৎসর বয়সের তরুণ-তরুণী, গুণ তিতে আশমানের তারার মতন অনেক । তাহারাই হইতেছে শিক্ষিত সমাজ বা তথাকথিত “ভদ্র লোক" শ্রেণীর মেরুদণ্ড স্বরূপ। আমরা বাঙলায় বা ভারতে অত দূর উচুতে তাকাইবার অধিকারী নই। আমাদের দেশে বি-এ, বি-এসসির সংখ্যা শীঘ্র শীঘ্র বাড়িবার আশা কম । বৰ্ত্তমান অবস্থায়, আমি ম্যাটুকুলেশন বিষ্ঠাকেই ভারতীয় সামাজিক মেরুদণ্ডের আধ্যাত্মিক ভিত্তি বিবেচনা করিতে অভ্যস্ত। ম্যাটিকুলেশন পাশ করিয়াছে বা ঐ পর্য্যন্ত উঠিয়াছে এমন তরুণ-তরুণীর দল যত বাড়িতে থাকিবে, ততই আমাদের