পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৬৬

やミ নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন AAAAAAAS AAAAA AAAAS A S A S A S A SAS SSAS SSAS -مے “সমাজসংস্কাব” বস্তুট বক্ততাব আর লেখালেখির জোরে কতটা সাধিত হইয়াছে সম্প্রতি বিশ্লেষণ করিতে বসিব না । কিন্তু “সংস্কার” কাণ্ডের প্রকাগু মুগুর যে লোকজনের যাতায়াত, গাড়ীর ভিতর ঠেলাঠেলি আর মোসাফিরখানায় ছোয়াছুয়ি তাহা কুলীনদরের বামুনকায়েত মহাশয়ের এখন একপ্রকাব স্বতঃসিদ্ধস্বরূপই গ্রহণ করিতেছেন । ঠিক এই ধরণেরই আর একটা মুগুব হইতেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশিক-চাপরাশ । একবার এই মার্চ কলেশনের আবহাওয়ায় কয়েক বৎসর কাটাইতে পারিলে “কেব। ষ্টাডি কেবা ডোম"। বিদেশে তথাকথিত “ভদ্রলোক” দিগকে মজুর শ্রেণীর লোকের। “সাদা কলারওয়াল গোলাম” “তোরাইট কলার্ড শ্লেভ”। বলিয়া ডাকে । ভাবাৰ্থ এই যে, মজুরে আর কেবাণীতে অর্থাৎ ভদ্রলোকে ) কোনে। তফাং নাই । তফাৎ মাত্র এইটুকু —মজুবদেব তত প। সৰ্ব্বদ ধূলাকাদায় ময়ুল থাকে তাতাদেব পক্ষে ধোআ সাদ। কলার পরিয়া কৰ্ম্মশালায় হাজির হওয়া সম্ভব নয় । আব মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোকের,~ কেরাণীরা, “বাবু ভায়াবা”—অর্থাৎ তথাকথিত ভদ্রশ্রেণী আপিসে দেখ দেন ধোআ কাপড় চোপড় পরিয়৷ ৷ কলারট। তাদের শ্বেতবর্ণ। কিন্তু তাত ছাড়া দম্মাতা হিসাবে অথবা চরিত্র হিসাবে মজুরে কেরাণীতে ফাবাক কিছুই নাই। সবই একাকার হইয়। গিয়াছে। আমাদের ভারতেও সামাজিক হিসাবে একাকার হওয়ার অর্থাৎ সামাজিক বিপ্লবের লক্ষণ কিছু কিছু দেখ! যাইতেছে । ছাত্রবৃত্তি ইস্কুলে র্যাঙ্গ কিলাম তাহা আমরা,—বামুনকায়েতের বাচ্ছাই হই আর জোলনমঃশুদের বাচ্ছাই হই,—চটি জুতা পরিতে শুরু করিয়া দিতেছি, টুইলের ন চয় খন্দরের শার্ট পরিতেছি, ধোপাবাড়াতে কাপড় কাচাইয়। আনিতেছি । আর একবার ধোআ কাপড় কেঁচা করিয়া পরিয়া যখন