পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যুবক বাঙলার কৰ্ম্মক্ষেত্র WC) AAA AAAA AAAAeAA ASASASA AAA AAAAS AAAAA AAAA AAAAA যুবকভারত আজ জগতের বিভিন্ন শক্তিসমূহের মধ্যে অন্যতম বিশ্ব-শক্তিরূপে পরিগণিত হইতেছে। যুবক আমেরিকার নবীনতম ডেমক্রেসি, যুবক ইংলণ্ডের ভবিষ্ণু-পন্থী নরনারী, যুবক ফ্রান্সের ভাবুকদল, যুবক জাপান, যুবক তুর্ক, যুবক জাৰ্ম্মাণি, যুবক রুশিয়া, যুবক চীন, যুবক ইতালি সকলেই ভারতের যৌবন-শক্তিকে--আফিসী কায়দায় না হউক প্রাণের প্রণালীতে —অভিনন্দন করিতে সুরু করিয়াছে । এই বিশ বাইশ বৎসরের বাঙালী যাহা কিছু করিয়াছে তাহা খুব উঁচুদরের বস্তু। কিন্তু এই বাসি মালের পচা গন্ধ শুকিবার জন্ত আমি বাঙলার যৌবনশক্তিকে ডাকিতেছি না। বুড়া গুলার লেজুর ধরিয়া চলা—মামুলি সভা-সমিতির বাছুর স্বরূপ, সুপ্রচলিত দলাদলির পরিশিষ্টের মতন যুবক বাঙলার চলাফেরা করিলে চলিবে কেন ? আজ ১৯২৭ সন। এ ১৯২০২২ নয়,–১৯১৫-১৭ নয়, ১৯০৫–৭ ত নয়ই। ১৯২৭ সনের উপযুক্ত,–১৯৩০ সনের জন্ত যুবক বাঙলাকে আজ বড় বড় কাজের,— আসল কথা, বড় বড় চিন্তার,—ভার ঘাড়ে বহিয়া লইতে হইবে। আগামী পাচ সাত দশ বৎসরের কাজের দ্বারা বিগত বিশ বাইশ বছরকে ডুবাইয়া ফেলিবার ব্যবস্থা করাই আমি আমাদের যৌবন-আন্দোলনের এক মাত্র লক্ষ্য সমঝিয়া থাকি । যৌবন-দর্শন যৌবন আর জীবন আমার কাছে একই বস্তু। ১৯০৫-৭ সনের ভারতে আমরা জীবন আর যৌবন এক সঙ্গে সুরু করিয়াছিলাম। সেই জীবন আর যৌবন কি চিজ তাহা কয়েক বৎসর হইল ( ১৯১৬ । জাপানের হাকোনে হ্রদের কিনারায় বসবাস করিবার সময়,—তুলনায় বুঝিবার এক সুযোগ পাইয়াছি। অদূরে দেখা যাইতেছিল ফুজি-সান।