পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Wとし* নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন শিক্ষা ব্যবসায়ী আর ধন-বিজ্ঞান সেবীরা দেশোন্নতির উপায় সম্বন্ধে নান৷ সঙ্কেত পাইবেন, আশা করি । লঙ্গ। চওড়া বোলচাল ঝাড়িতেছি অনেক । আপনার। হয়ত ভাবিতেছেন মে, লোকটা দেশের গাটি অবস্ত কিছুই বঝে না। এইবাব তাত হক্টলে দস্তুনিষ্ঠার কিছু পরিচয় দিল । ইস্ক,লমাষ্টারদের কৰ্ম্ম-দক্ষত ইস্বলমাষ্টারদের শক্তি ও স্বাস্ত কিসে বডিবে, তাহাই আমার আলোচ্য বস্তু। লেখাপড়ার কথা বলিলাম। এই তরফকে আধ্যাত্মিক জীবনের অন্তর্গত বিবেচিত করিতে পারেন । এখন ভৌতিক, সা-সাবিক বা বৈষয়িক জীবনের কথা বলিব । ইন্সলমাষ্টারদের বাস্তব জীবন যত শক্তির প্রভাবে নিয়ম্বিত হইতেছে, তাতার ভিতর দুইটি প্রধান । একটি হইতেছে তঙ খ বা বেতন । অপরটি বিদ্যালয়ের শাসন-প্রণালী । এই দুই শক্তির সঙ্গে প্রত্যেক ইস্কুলমাষ্টার, গুরুমশাই, অধ্যাপক — সকলেরই প্রতিদিনই কিছু না কিছু বঝা পড়া করিয়া চলিতে হয় । ইস্ক,লমাষ্টারের ভাতকাপড় দৰ্ম্মাতার দুরবস্ত মাষ্টার সমাজকে অতি ঘৃণ্য ও শোচনীয় দশায় নামাইয়া আনিয়াছে । ভাতকাপড়ের অভাবে কষ্ট পায় না এমন শিক্ষক বা অধ্যাপক পরিবার বাংলাদেশে একটাও আছে কিনা সন্দেহ । বাঙালী শিক্ষাব্যবসায়ীদের চিন্তায় ঘা এক্ষণে প্রায় প্রত্নতত্ত্ব-মিউজিয়ামের সামগ্রীতে পরিণত হইয়াছে । দুধ কাহাকে বলে তাহা বুঝিবার জন্য ইস্কুলমাষ্টারের আজকাল রাসায়নিক ল্যাবরেটারিতে নমুনা পরখ করিবার সুযোগ পান