পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নয়া বাঙ্গলার ইস্কুলমাষ্টার 이어 ঝুকি থাকিলে সন্ত্রপাতির বিবরণ সম্বন্ধে । কেহ গণিতের নয়। আবিষ্কার সম্বন্ধে গল্প লিখিবেন, কেহ বা নবীনতম সঙ্গীতজ্ঞের চরম কেরদানির কথা শুনাহয় বাঙালা রসরাজদিগকে নয় নয়। রসের ইঙ্গিত দিবেন । কিছু সংবাদ, কিছু প্রবন্ধ, কিছু গ্রন্থসমালোচন। —ই ত্যাদি পাচ ফুলে সাজি ইষ্টয়া প্রত্যেক জেলার মাসিক পত্রিকা বাংলা ভাষাসু দুনিয়াকে ভারতে প্রতিষ্ঠিত করিবে । এইরূপে নিয়ার সম্পদ লুটিবাব মতলবে নয়। বাংলার ইস্কুলমষ্টিারদিগকে দিগ বিজয়ীর বেশে হাজির হইবার জন্য আমন্ত্রণ করিতেছি । চার পাচ বৎসর ধরিয়। বাংলাদেশে "টিচাস জর্ণ্যাল” নামক মাসিক পত্রিক চলিতেছে । তাহার বাংলা অংশের নাম “শিক্ষা ও সাহিত্য” , এক্ট পত্রিকার উদ্যে ও কার্য্যপ্রণালী সম্বন্ধে আমার বক্তব্য বিশেষ কিছু নাই । তবে আমি যে ধরণের কাগজ চালাইবার জন্য ইস্কুলমাষ্টার আর অধ্যাপকদিগকে ডাকিতেছি তাহার মোসাবিদ। অন্য ধরণের । ইস্কুলকলেজের শিক্ষক-অধ্যাপকদের নিজের বিদ্যা বাড়াইবার সহায় স্বরূপ নতুন ঢংয়ের কাগজ আমর লক্ষ্য । যতটুকু বিদ্যা আমাদের পেটে আছে সমাজের নান। স্তরে তাহাব প্রচা করা ভালই। কিন্তু নিয়ার জ্ঞানমগুলে ফী সপ্তাহে যে নতুন নতুন তথ্য বাহির হইতেছে আর তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত হইতেছে তাহ। তজম করাও সকল শিক্ষক-অধ্যাপক জাতীয় নরনারীর কর্তব্য । এই নতুন নতুন খোজ গবেষণা পরীক্ষা-উদ্ভাবনের মাত্র বাংলাদেশে অথবা গোটা ভারতে অতি অল্প মাত্র। ইয়োরামেরিকার দার্শনিক, বৈজ্ঞানিক, কবি, ঔপন্যাসিক, গায়ক, যন্ত্রবিৎ, পূর্তবিং ও অন্যান্য সুধীরাই ইনিয়ায় সকল প্রকার বিদ্যা ও কলা বাড়াইবার কাজে দক্ষতা লাভ করিয়াছেন। তাছাদের নতুন নতুন চিন্তা ও কম্মের বৃত্তান্ত দেশবিদেশের নানা দৈনিকে, সাপ্তাহিকে, মাসিকে আর ত্রৈমাসিকে প্রচারিত হয় ।