পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

br8 নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন r- * form SSAS SSAS SSAS SSAS SSTee SAAAAAS AAAAA SAT AAAASAAAAS AAAAAeTے۔ পথের পথিক । তাহাদের ব্যক্তিত্ব চার রকমের । চিত্ত-বিজ্ঞান আর সমাজ-বিজ্ঞানের সমস্যাট নিম্নরূপ । এই চার জন ষে যে লাইনে মহত্ত্ব বা কীৰ্ত্তি লাভ করিয়াছেন, তাহার সঙ্গে তাচাদের ইস্কুল-জীবনের যোগ কত খানি ? তাহারা হয়ত প্রত্যেকেই বিনয়ী ও নম্রতার অবতার। হয়ত তাহার কেহ বা কোনো গুরুমশাইয়ের, কেত বা কোনো নিকটআত্মীয়ের প্রভাব অতিমাত্রার স্বীকার করিয়া নিজ নিজ জীবন ব্যাখ্যা করিতে অগ্রসর হইবেন । তাহাদের আত্মজীবন-চরিত এবং আত্ম-ব্যাখ্যা ফেলিয়া দিবার প্রয়োজন নাই । কিন্তু বস্তুনিষ্ঠ ভাবে কোনো জীবনবৃত্তাস্তলেখক বা ঐতিহাসিক যদি এই কয়জনের ব্যক্তিত্ব সম্বন্ধে গবেষণা শুরু করেন তাহা হইলে আমার বিশ্বাস দেখা যাইবে যে, একমাত্র পাঠশালা বা একমাত্র পরিবার নামক প্রভাব-মণ্ডল তাহাদের জীবনের প্রকৃতি গঠিত করে নাই । অধিকন্তু প্রশ্ন তুলিতে হইবে,—এই সকল কর্তা পুরুষ তাঙ্গাদের কোন বয়সে নিজ নিজ রুতিত্বের উল্লেখযোগ্য স্থত্রপাত অথব উল্লেখযোগ্য পরিণতি দেখাইয়াছেন “ এই প্রশ্নের জবাব পাটতে গুহলে দেশের ভিতরকার আর গোটা জুনিয়ার ভিতরকার অসংখ্য শক্তির ঘাতপ্রতিঘাত চোখের সম্মুখে আসিয়া হাজির হইবে । দেখিব যে, মানবাত্মা—বিশেষতঃ কৃতী পুরুষদের ব্যক্তিয়, জীবনের প্রতি মুক্তত্তেই নব নব শক্তির সাহায্যে নব নব মৃত্তি প্রকট করিতেছে । আশুতোষ আর চিত্তরঞ্জন সম্বন্ধেও প্রশ্ন করা চলে এই যে,—বাংলাদেশ তাহাদের কৃতিত্ব যে সময়ে ভোগ করিল সেই সময়ে তাহাদের বয়স ছিল কত ? অরবিন্দ আর খদ্দরাচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্রের কৃতিত্ব সম্বন্ধেও এই সকল প্রশ্নই করা যাইতে পারে। কোনো এক প্রতিষ্ঠান সে পরিবারই হউক, বা পাঠশালাই হউক, কোনো এক ব্যক্তি,- সে পুরুত ঠাকুরই হউক বা