পাতা:নরকাসুর.pdf/১১০

“প্ৰথম গর্ভাস্ক ] নরকাসুর তোমার ভাবা উচিত ছিল-সূৰ্য্য কারো মুখ না চেয়ে নির্দয় হ’য়ে সরোবর শুষ্ক কবুলেও দাড়িয়ে মরে, তবু তাকে অন্ধকারাচ্ছন্ন * করতে পদ্মিনী কাকে ও সম্মতি দেয় না। যা ও শিশিরায়ণ ! তোমার ঔদ্ধত্য ক্ষমা কবুলাম । জেনে যাও,-যাই করুন। তিনি, তবু আমার স্বামী,-তোমার বন্ধু হ’তেও অনেক উচ্চে । শিশিরাসুণ। রাগ করবেন না মহারাণি । একদিন এই স্বামীর বিরুদ্ধে আপনিই বিদ্রোহ করেছিলেন না ? স্বৰ্গ। ও-সেই আশাতেই বুঝি এতখানি এগিয়েছ ? সেই সাহসেই আমার কাছে এ প্ৰস্তাব কবুতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা কর নাই ? তবে শোন শিশিরায়ণ । সে দিন আমি স্বামীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিলাম, আমার জন্য নয় - আমার স্বামীরই, মঙ্গলের জন্য । শিশিরায়ণ । স্বামীর মঙ্গলের জন্ম ? তার জন্য এই জঘন্য হীনবৃত্তি ছাড়া কি অন্য উপায় ছিল না ? স্বৰ্গ ৷ ছিল,-ক’রেওছিলাম । ক’ত উপদেশ দিয়েছিা-কত অনুনয় করেছি-আত্মহত্যা করতে গেছি, উচ্ছঙ্খল স্বামীকে স্ববশে রাখতে সাধবীর যতগুলো কৰ্ত্তব্য, একটাও বাকী নাই । ফল হ’লে না। শিশিরায়ণ ! তাই স্থির করেছিলাম-রোগী নিজে ঔষধ না খেলে তঁার শুশ্রুষাকারিণীর ধৰ্ম্ম, তাকে জোর ক’রে খাওয়ান। ভুলে যাও এসে সব কথা ! শিশিরায়ণ । ভুললে চলবে না। মহারাণি ! এখন যে তিনি আবার তা হ’তেও বিকারগ্ৰস্ত । তা না হ’লে, কে কোথায় আশ্রয়-শাখা নিজের হাতে কাটে ? যদি প্রকৃতই তার মঙ্গলাকাজিহ্মণী হও, এখনও উপায় ‘व्ाgछ,-ऊँान्न प्लेडक्षु भठेिकु मैोङल कब्र । স্বৰ্গ । কি ক’রে ? আবার সেইরূপ প্রলেপ দিয়ে ? সে সময় ( ७०१ )