পাতা:নরকাসুর.pdf/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'bटूर्थ १ार्डीक्ष ] নরকাসুর “আমার গায়ে পা লাগে। সেই আমি-সেই আমি-সেই আমি। [ নূপুর পরাইতে লাগিলেন। ] চতুৰ্দশীর প্রবেশ চতুৰ্দশী। আজ আমার প্রভাত গো! আজ আমার প্রভাত । বহিঃ-হিঃহিঃ, হেসে নিই খানিক এই সময়,-খেলে নিই খানিক এই অবসরে,-দেখে নিই একবার ভাল ক’রে গরবিনী এই সোণার পৃথিবীটায়। জানি কি, সন্ধ্যায় আবার কে আসে ? পূৰ্ণিমাই আসে, কি অমাবস্যাই আসে ? পৃথিবী। এস চতুর্দশী, সত্যই আজ আমাদের প্রভাত ! আমার স্মরণ আছে মা, সে ঘোর সন্ধ্যার কথা। যদিও সফল হও নাই, তবু জগতের মধ্যে একমাত্র তুমিই একটু আলোক দেখিয়েছিলো! আজি এই মধুময় প্ৰভাতে আমি তোমার সে সাধ পুর্ণ করবো । চতুর্দশী । কি কবুবে ? আমার বিয়ে দেবে ? তোমার ছেলের সঙ্গে ? দুর! সকালে কি কখনও বিয়ে হয় ? সন্ধ্যা উত্তীর্ণ হ’য়ে গেছে, লগ্নও ব’য়ে গেছে। আর হয় না-আর হয় না! আমি সে জন্যে আসি নাই গো, সে জন্যে আসি নাই । পৃথিবী। তবে কি জন্য ? চতুর্দশী। বলি-তোমায় এত লোকে এত জিনিষ দিচ্ছে,- ‘কেউ গয়না পরাচ্ছে-কেউ ছাতা ধরছে।-কেউ চোখের জলে পা ধোয়াচ্ছে-আমার বাবা তো ঘরই ক’রে দিচ্ছে, তা আমি দু-একটা केि ६ ctया ना ? পৃথিবী। তুমি আবার কি দেবে মা ? ( s R 8t )