পাতা:নরকাসুর.pdf/১২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নরকাসুর [ তৃতীয় অঙ্ক: চতুৰ্দশী। বেশী কিছু না, এই একটু সিন্দূৱ-আর একগাছি নোয়া। পৃথিবী। তোমার দানই শ্ৰেষ্ঠ বালিকা ! সিন্দূৰ কঙ্কনের তুল্য মূল্যবান রমণীর কাছে আর কিছুই নাই। দাও-আমি যত্নে ধারণ করি । চতুর্দশী। দাড়াও ; তা হ’লে আমায় নিয়ে আসতে হবে। আমি ও সব পাবো কোথা ? আমায় একজন দেবে বলেছে । পৃথিবী ! কে সে বালিকা ? চতুৰ্দশী। কৰ্ম্মফল ! সে আবার কোথা হ’তে দেবে জান ? সিন্দুরটুকু দেবে তোমার বৌয়ের কপাল থেকে তুলে, আর নোয়াগাছটাও তারই হাত থেকে খুলে । নরক । কি বললে বালিকা ! কোথা হ’তে দেবে ? পৃথিবী। ওর কথায় কাণ দিও না। বাবা! ওকে আমি ছেলে বেলা হ’তে জানি। ও থাকে থাকে, আর এই রকম আলগা কথা কয়। झ८शूtछ ८नदभाऊा ? অদিতি । হা-হয়েছে ; দর্পণে দেখে নাও । পৃথিবী। আর দর্পণে দেখতে হবে না ; যা হয়েছে, এই যথেষ্ট । একি দেবমাতা ! তোমার এ সব অলঙ্কার কিসের ? অদিতি । রত্বের ! পৃথিবী। রত্নের ? রত্নের ? আমার সর্বাঙ্গটা জ্বালা ক’রে উঠলো কেন ? চতুর্দশী। জলবে গো-জুলবে। একটু জলবে বৈ কি ! ও রকম গয়না পৰ্বতে গেলেই একটু জ্বালা সইতে হয়। যে গয়না পর্যালে, তার প্রাণে কতখানি জ্বালা বুঝছে। তো ? একটু চোখ বুজে থাক, সেরে যাবে। ( d R b )