পাতা:নরকাসুর.pdf/১৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

रुई ?ार्डाक्र ] নরকাসুর শ্বাস ভিতরে রেখে মুখে তাসবো কত দিন! দাত দিয়ে ঠোঁট চেপে দৈত্যের অভ্যর্থনা করবো কত দিন ? এ কদৰ্য্য অন্ধকারে বসে চোখ নিয়ে কাণা সেজে থাকবো কত দিন ? ভগবান! ভগবান! একবার বিশ্বকৰ্ম্মার পানে চাও, আমাদের চোখে চোখে মিলন হ’য়ে যাক, আমি দুঃখের গলা আরও দৃঢ়ভাবে জড়িয়ে ধরি । নরকাসুর উপস্থিত হইলেন। নরক । বিশ্বকৰ্ম্ম । বিশ্বকৰ্ম্ম । কি কবুলে—কি কবুলে ভগবান! এ আবার কাকে এনে সম্মুখে ধরলে ? তোমার সেই বরুণা-পুরিত মনোহর মূৰ্ত্তির পরিবর্তে -একি ! নরক । বিশ্বকৰ্ম্মা ! বিশ্বকৰ্ম্ম । তোমার সে হৃদয়-মাতানো বীণার ঝঙ্কারের পরিবর্তে এ কার কর্কশ স্বর ? নরক । এত উতলা কেন বিশ্বকৰ্ম্মা ? বিশ্বকৰ্ম্ম । আমি কি এত ক্ষণ স্বপ্ন দেখছিলাম প্ৰভু ! তাই যদি হয়, সেও যে সুখ-স্বপ্ন ! কেন তাকে অসময়ে ভেঙ্গে দিলে ভগবান! নরক । আমি কে, দেখছো বিশ্বকৰ্ম্মা ? বিশ্বকৰ্ম্ম । তুমি ! তুমি !! খুব দেখছি, আর দেখা দিতে হবে না ; I"c3 Tf S-I'et WfS নরক । কাকে কি বলছে পাগলের মত ! বিশ্বকৰ্ম্ম। ঠিক বলছি, তোমাকে-নরককে। আমার চোখের দোষ হয় নাই, স’রে যাও । কেন বলছি-জানো ? তোমাকে দেখলে আমার হাতের যন্ত্ৰ কঁপে, গাথনি আলগা হ’য়ে যায়, মসলা( ১৩৩ )