পাতা:নরকাসুর.pdf/১৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নরকাসুর [ਲੈ থাকলে চলবে না-কোন অভাব অভিযোগ শুনবো না-ও স্বার্থের কান্না। দেখবো না ; এক সপ্তাহ সময় দিলাম, এর মধ্যে আমার দুর্গ সম্পূর্ণ চাই । সাবধান বিশ্বকৰ্ম্ম । ভগবান ! ভগবান! কোথায় তুমি ? দেখ-আমি কঁদিতে পাবো না-ভাবতে পাবো না-তোমায় পৰ্যন্ত ডাকতে পাবো । না। বিশ্বকৰ্ম্ম! স্থির কর, কি কবৃবে! সপ্তাহ মধ্যে দুর্গ সম্পূর্ণ ক’রে দেবে, না দৈত্যের রোষানলে দাড়িয়ে পুড়বে ? আদেশপালন, না ইষ্ট ज्श्द्र ? डाद-डाद ! পূজাপাত্র হস্তে লইয়া স্বৰ্গ আসিলেন স্বৰ্গ । বাবা ! বিশ্বকৰ্ম্ম । না-আদেশপালন । শেষটা আর বাকী থাকে কেন ?” আদেশপালন আর সেই সঙ্গে ইষ্টস্মরণ,-কান্নার সঙ্গে হাসি । স্বৰ্গ। বাবা । বিশ্বকৰ্ম্ম । কে ? মরুভূমে সুধার ধারা ছড়ানোর মত নরকনিৰ্য্যাতনের মাঝখানে বিশ্বকৰ্ম্মাকে বাবা ব’লে ডাকে কে ? স্বৰ্গ । বাবা । আমি স্বৰ্গ । বিশ্বকৰ্ম্মা ! স্বৰ্গ ! স্বৰ্গ ! নরকের পাশে স্বৰ্গ ! বাহবা-বাহবা! ভগবান! তুমি চমৎকার! স্বৰ্গ। আমি তোমার কন্যা । বিশ্বকৰ্ম্ম । না-না, হবে না-হবে না-যাও, আমি আর মেয়ের বাবা হ’তে পারবো না। আর আমার দুর্গনিৰ্ম্মাণ করুবার সামৰ্থ্য নাই। এই এক দুৰ্গেই আমার কোমর ভেঙ্গে গেছে। ( ১৩৬ )