পাতা:নরকাসুর.pdf/১৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰথম গর্ভাঙ্ক ] নরকাসুর জয় । আগে তার দুৰ্গ তৈরী ক’রে দিতে হবে । Kafa veজয় । এতখানি স্পৰ্দ্ধা, এতটা সাহস, ভগবান রাম-কৃষ্ণের প্রতি এ অবজ্ঞা, আজ এ নূতন দেখলাম! [ বলরাম নীরব রহিলেন ] জয় । তার দূতের সেই অমার্জনীয় ঔদ্ধত্য, গৰ্বিবত ভাষা, আর বিশ্বকৰ্ম্মার সেই রাম-কৃষ্ণের প্রতি সনির্বন্ধ অনুরোধ এখনও আমার কাণে বজ-নিৰ্ঘোষের মত বাজছে । [ বলরাম চিন্তামগ্ন হইলেন ] জয় । আমি ফিরে এসেছি একটা মহা পরাজয়ের প্লানি নিয়েশিলাতত সমুদ্র-তরঙ্গের মত উদভ্ৰান্তভাবে ঘূৰ্বতে ঘূৰ্বতে । বলরাম । থাকৃ-খুব হয়েছে, আর না। বুঝতে পেরেছিতোমাকে এখন আমার কাছে পাঠিয়েছে কৃষ্ণ, না ? যাও জয় ! তাকে বলগে-এতে উত্তেজনার পরিবর্তে বলরামের বুকখানা গর্বে ফুলে উঠছে। জয় । সে কি ! বলরাম । হঁ-জয় । রাম-কৃষ্ণকে তার অবজ্ঞ হবারই কথা । তার দুৰ্গ আগেই হ’তে হবে, সে আজও পরের আশ্রয়ে। তার সে উদ্দেশ্যে বাধা দেওয়া দূরে থাক, আমি তার সাহায্য করবো । জয় । আৰ্য্য ! বলরাম। আর বিশ্বকৰ্ম্মাকে বলবে-দেব, যক্ষ, গন্ধৰ্ব, নাগ, নর, যে কেউ নরকের যে কোন কাৰ্য্যে বিন্দুমাত্র অবজ্ঞা প্ৰকাশ করবেঅভিমানের ঈষৎ ছায়া অন্তরে নিয়ে কাৰ্য্যক্ষেত্রে চোখ দিয়ে এক ফোটা জল ফেলবে, কৃষ্ণের সহানুভূতি পেলেও-রাম তাকে দণ্ড দেবে। ( see )