পাতা:নরকাসুর.pdf/১৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“পঞ্চম গর্ভাস্ক ] নরকাসুর नित्sठ । मैीव gश ८न दउ} ভ্ৰকুটা কিসের ? দৈত্যের আজ্ঞাপালন আগৌরবের নয়। তোমাদের দেবতাশ্রেষ্ঠ নারায়ণ পাতালে এই অধম দৈত্যকুলোস্তব বলির দ্বারে প্রহরী। বিশ্বকৰ্ম্ম । বলি আর নরক ? আমি চুপ ক’রে থাকৃতে পারুলুম না। রাজা ! বলি করেছিল ভগবানকে যথাসৰ্ব্বস্ব দান, তোমরা করছে। ভগবানের মহিমার রাজ্য লুট ; তার নামে পাহাড় ফেটে করুণার সহস্ৰ ধারা ছুটে গেছে, তোমাদের নামে এক চোখের কোণ ছাড়া সব শুকনো-খট্‌খটে-ধূ-ধূ মরুভূমি। তার পায়ের তলায় ছিল কৰ্ম্ম, ভক্তি, জ্ঞানের ত্ৰিবেণী সঙ্গম, তোমাদের মাথার উপর শনি, রাহু, কেতু, fြစ္†င်္ချို | নৱক । যাক-আর কাজ নাই বিশ্বকৰ্ম্ম অনৰ্থক তর্কে । পুরস্কার না চাও, আমি তোমার মুক্তি দিলাম। যাও এখােন হ’তে-যত শীঘ্ৰ, পার, নইলে একটা কিছু নিতে হবে । বিশ্বকৰ্ম্ম । যাই, তবে একটা কথা ব’লে যাই রাজা ! আমি তোমার শত্রু হ’লেও গুপ্তঘাতক নই। ইচ্ছা কবুলে এ দুর্গনিৰ্ম্মাণের প্ৰতিশোধ এই দুর্গের মধ্যেই রেখে যেতে পাবৃতুম, তুমি আপনা। আপনি জ'লে পুড়ে ছাই হ’য়ে যেতে । কিন্তু আমি তা করি নাই। যতক্ষণ এই দুর্গের ভিতর থাকবে।--তুমি অমর। যদিও চোখের জল দিয়ে গেঁথেছি, তবু এখনও এমন অস্ত্র তৈরী হয় নাই যে, এই দুর্গের একখানা পাথর খসাতে পারে । জগতে এমন কৌশলী নাই, বিশ্বকৰ্ম্মার বিনা সাহায্যে এর মধ্যে প্ৰবেশ করে । এমন বীর আজও জন্মায় নাই, হাতের তীর পরিখা পার ক’রে দুৰ্গদ্বার স্পর্শ করায় । সাবধান ! গড়ের বাইরে পা দি ও না ; আমাদের দশায় যাই হোক, তুমি আপ্ৰিলয় এইভাবে উঠে থাকবে । [ গমনোন্তত ] ( : १७ )