পাতা:নরকাসুর.pdf/১৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নরকাসুর [ *श्यः अश् সুদূর মথুৱা হ’তে টেনে এনে এই উত্তপ্ত তৈল-কটাহে ছেড়ে দিয়েছি । সে গায়ের জ্বালায় টগবগা ক’রে ফুটে উঠে কাণ ছাপিয়ে ডুবিয়ে ধরেছে, আর উঠে যাবার উপায় নাই। এখনও তোমার উদাস দৃষ্টি ? এখনও তুমি স্থির ? ঐ শোন গুরু ! দৈত্যসৈন্যগণের জয়োম্মাদী মাৰ্বমাবৃ শব্দ ! গেল-গেল ! পায়ে ধরি গুরু ! একটু সাহায্য কর ; ইসারায় বল দুর্গপ্রবেশের কৌশলট । বিশ্বকৰ্ম্ম । বলবো-বলবো ময় ! বলবো বই কি বাবা ! আমার জন্য এতটা করেছিাস, আর আমি একটা কথা ব’লে একটু সাহায্য করবো না ? ময় ৷ সাহায্য করবে, তা কবে ? সব যে যায় ! বিশ্বকৰ্ম্ম । একটু দাড়া, কিছু যাবে না । ময় । এখনও দাড়াবার সময় আছে গুরু ? বিশ্বকৰ্ম্ম । একটু বাবা একটু ; সে এলো ব’লে! ময়। আবার আসবে কে ? বিশ্বকৰ্ম্ম । সেই পিশাচটা । আয়-আয় পিশাচ ! ছুটে আয়-দুটে আয়, আজ তোকে বড় দরকার ; তুই না এলে আমার ধৰ্ম্ম যায়। ময়। এ আবার কি ! বিশ্বকৰ্ম্মা। আরো গেল যা ! আসছে আসছে আর থমকে থমকে দাড়াচ্ছে যে ! ভয় পাচ্ছে-ভয় পাচ্ছে ! কিসের ভয় ? ও, পাবেপাবে। এ যে এদিকে খাড়া তুলে মা কালী হ’য়ে দাড়িয়ে। একবার যাও-একটু স’রে দাড়াও প্ৰাণ হ’তে তুমি স্বর্গের স্মৃতি ! আমি নরকের বীভৎসতার ধ্যান করবো, প্ৰতিহিংসার আত্ম-জ্যোতিঃতে দীপ দপ ক’রে জ্ব’লে উঠবে। গেলে না-গেলে না ? দূর হ” মায়াবিনি! কিসের দেবী তুই ? ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ আমায় ডাকৃছেন, তবু তুই হাত ( Str )