পাতা:নরকাসুর.pdf/২০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

सछे १ऊँाश } নরকাসুর সামনে স্থির হ’য়ে দাঁড়িয়ে থাকতে পাবুতে না ; আমিও আপনা। আপনি ফেটে গিয়ে একটা অগ্নি-তরঙ্গ হ’য়ে ব্ৰহ্মাণ্ডের ওপর ছড়িয়ে পড়তাম । নিরূপায় ! ইচ্ছার সঙ্গে আৰ্ত্তনাদের সে সামঞ্জস্য ভগবান আমার রাখে নাই । অস্ত্র ধর-অস্ত্র ধর, তার গর্জনটা একবার তোমায় cथानाई । বলরাম ! অত ব্যস্ত হ’য়ে না। বুঝতে পাবুছে তো, আমি যতক্ষণ অস্ত্র না ধরি, ততক্ষণই তোমার মঙ্গল ? শঙ্খনাদ। মঙ্গল ! না রাম ! ঐ আমার স্বৰ্গগত পিতা আকাশের আড়াল হ’তে আমার এ নিশ্চেষ্টতাকে উপহাস কাবুছে ! ঐ তঁার রোষ-কটাক্ষ পিঙ্গলদীপ্তি বিদুতের মত অকস্মাৎ ফুটে উঠে আমার পুত্ৰজন্মের যাবতীয় মঙ্গল মুহুর্ভে অন্ধকারাচ্ছন্ন ক’রে দিয়ে যাচ্ছে । পিতা ! পিতা ! রুষ্ট হ’য়ে না-অভিসম্পাত ক’রো না,- বর দাও-পিতৃহস্তার প্রতি নিঃশ্বাসপাতে আমার প্রতিহিংসার আগুন দীপ দপ ক’রে জলে উঠক, তার হাল-কোদণ্ডের মুহুমুৰ্ছি: অনলোদগার আমার এ জন্মে শাস্তিতীৰ্থ হোক, তার ধ্বংসচিন্তায় আমার একটা প্ৰাণ সহস্ৰ হ’য়ে ছড়িয়ে পড়ােক ! এস রাম ! এস রাম ! ঐ খল খল। হাস্য-ঐ আমার পিতৃ-আশীৰ্ব্বাদ । আমার জিহবা অবশ, উত্তেজিত বাহু । [ অস্ত্ৰধারণ ] বলরাম । হও তবে নিশুম্ভপুত্ৰ, পিতার মৃত্যুর উত্তরাধিকারী ! [ উভয়ের যুদ্ধ করিতে করিতে প্ৰস্থান ! ( ১৯৭ )