এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নরকাসুর ६िडौश अश् দেবো না, কিন্তু দেখছি, পেটের কথা প্ৰকাশ না কাবুলে এইবার আপনা আপনি ফেটে যাবে! বলতে পার তীৰ্থ! সংসারকে বশীভূত রাখে কি ক’রে । তীর্থ। এই কথা ? আরে ওর জন্যে আর তোকে অমন কাবুতে হবে কেন বেটি ? তোর ইন্দ্রের মত ঐশ্বৰ্য্য, ভগবতীর মত রূপ, মা-লক্ষ্মীর মত গুণ, তোকে দেখলে যে বনের পশু পাখী পৰ্য্যন্ত বশ্য হ’য়ে যায় মা ! তোর কি আবার বশ করা মন্ত্র চাই নাকি ? স্বৰ্গ । না তীৰ্থ !! ঐশ্বৰ্য্য জীবন্ত মরুভূমি, রূপ একটা কলঙ্ক, গুণ কতকগুলো উপকথা ; আমার মনে হয়, সংসারে এমন একটা কিছু আছে, যার অভাবে ঐশ্বৰ্য্য, রূপ, গুণ সব বোদামী হ’য়ে থাকে ; अभव्र& ऊहे । তীর্থ। বুঝেছি, বাবা তোকে বকেছে ; এই যাচ্ছি তার কাছে, তোকে বকবার সে বেটার কি অধিকার ? তার সাত গুষ্টি পোষ যাচ্ছে এখান হ’তে, তোর একটা কিছুর যোগ্য কেউ নয়,--বেটা বৈষ্ণবীর ছেলে-মায়ের হাত ধ’রে দোরে দোরে ভিক্ষা ক’রে বেড়াতো ! তার বাবার ভাগ্যি-তার চৌদ্দপুরুষ তপস্যা করেছিল, তাই তোর মত মেয়ে তার কুলে বাতি দিয়েছে; উণ্টে তোকে হেনস্তা! দাড়া তো, যাই তার কাছে,-ব’লে আসি গোটকতক কথা চোখে আঙ্গুল দিয়ে ! স্বৰ্গ । না তীৰ্থ! তেঁার কোন দোষ নাই । তীর্থ। তবে আবার কে ? তার মা কিছু বলেছে ? হবে, সে মাগীর বড় লম্বা লম্বা কথা ! তা তারই বা বলবার কি অধিকার ? তার বাড়ীতে যখন যাবে, তখন সে বলতে পারে। যার বুকে ব’সে আছে, তারই আঁতে ঘা ! বা-রে । না-আর খাতির নাই, যাই তার কাছে ! [ প্ৰস্থানোন্তত ]