এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ গর্ভাস্ক ] নরকাসুর তোষামোদ করবো, আর সে গোটাকতক ব্যবসাদারী মিষ্টি কথা ঝেড়ে সব ঠাণ্ড ক’রে ছেড়ে দেবে, সে ফান্দে পা আমি দিই না। খাটাতে হয়, চুক্তি ক’রে নাও! পোষায় যাবো—না পোষায় পথ দেখ! কাজ কবৃবো, ঘ! কাবো মতলবেই আসে না,-মজুৱীও চাই, যা কুবেরের ভাণ্ডারে নাই, অমূল্য—অফুরন্ত-অবিনশ্বর একটা কিছু। ম: দূত। বেশ, তুমি কি চাও বল ? ? বিশ্বকৰ্ম্ম । বলবো ? আচ্ছা-পার এগিয়ে এস ; আমি তোমার প্ৰভু শ্ৰীকৃষ্ণকে জামাতা চাই । চতুর্দশী। আমি বিয়ে করবাে না বাবা! তুমি আর কিছু v35 বিশ্বকৰ্ম্ম । দূর পাগলী! আবার নেবো কি ? ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণের কাছে এক তঁাকে ছাড়া আর চাইবার কি আছে ? তুই কি আমায়ু রত্নাকরে ডুবে কঁাচ কুড়িয়ে আঁচল ভবাতে বলিস ? ন্যাক মেয়ে কোথাকার । কি দূত ! স্বীকার ? চতুৰ্দশী। না দূত ! আমি তোমাদের সে কালো বর বিয়ে কত্ত্ববো ମ । বিশ্বকৰ্ম্মা ! কালো ? কালো কিরে বোিট ? সেই কালোর এক ফোটা জে তি; নিয়ে যে চাদের সৌন্দৰ্য্য তৈরী হয়েছে । তার পায়ে পড়বে ব’লেই যে ফুল অতি মনোহর ত’যে ফুটেছে! এই কালোর একটু আলো পেয়েই যে কত সাদা ভেবে ভেবে কালী হ’য়ে গেছে। তবে শুনিবি মা, আমার তুলিতে জগতের যা কিছু রং কেউ বাদ যায় নি, সব উজ্জল হ’য়ে ফুটেছে। কিন্তু এ কালো জন্মাবধি চেষ্টাতেও আমি কোন মতে ফলাতে পারি নাই ! এ কি কালো, ঠাউরে উঠতে পারি নাই । আমি হেরে গোছ একমাত্র এইখানেই ! ( tr. )