এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ গর্ভাঙ্ক ] নরকাসুর দৈত্যদূত । হা, আমার প্রভুর দুর্গ নিৰ্ম্মাণ ক’রে দিতে হবে ; তোমায় নিতে এসেছি । চতুর্দশী । [ স্বাগত ] এইবার বুঝি আমার বিয়ের শাক বাজিলো ! বিশ্বকৰ্ম্ম । তোমার প্রভুকে বলগে, আমার ওসব কাজ আসে। e চতুর্দশী । [ স্বাগত ] এই যা ! দৈত্যদূত। যা বলবার, তুমিই গিয়ে বলবে এস ! বিশ্বকৰ্ম্ম । কেন ? জুলুম নাকি ? যা ও — যাও, আমি মথুরা যাচ্ছি কৃষ্ণচন্দ্রের পুরী নিৰ্ম্মাণ করতে,-এই তার দূত দাড়িয়ে আছে। আমার কোন দিকে তাকাবার অবকাশ নাই ! দৈত্যদূত। মঙ্গল চাও তো একটু অবসর কর । বিশ্বকৰ্ম্ম । মাথাটা দি নে রেখে দিয়েছ না কি ? দৈত্যদৃত । জানি, এ আর কেউ নয়-নিরকাসুর ! বিশ্বকৰ্ম্ম । তুমিও জানি, আমিও যার কাছে যাচ্ছি, সেও যে-সে নয় -- নরকাসুরের বাবা ! দৈত্যদূত। সাবধান বিশ্বকৰ্ম্মা ! বিশ্বকৰ্ম্ম। সাবধান নরকের দূত ! চতুৰ্দশী । [ উচ্চকণ্ঠে ] দাদা ! দাদা ! শিগগীর এস-শিগগীর এস, বা বা বুঝি সৰ্ব্বনাশ কবুলে ! ময় উপস্থিত হইল। षन् । किं श८ग्न८छ्-क्तःि शुश्tग्नtछ् ? বিশ্বকৰ্ম্ম । ময় ! ময় ! দে তো বাবা ! বেটার চোখ দুটো উপড়ে, “বেটা আমার বাড়ী এসে আমাকেই চোখ রাঙায় ! ( لاوه )