পাতা:নরদেহ নির্ণয়.pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রক্ত-সঞ্চার । S • S দিকে অসিয়াছে, ততই বৃহদাকার ধারণ করিয়াছে । শরীরব্যাপ্ত সমুদায় শিরা ক্রমশঃ মিলিত ও দুইটী বৃহৎশিরায় পরিণত হইয়। দক্ষিণ হৃৎকোষের সহিত মিলিত হইয়াছে । শিরার সহিত দক্ষিণ হৃৎকোষের মিলনের পুৰ্ব্বে উহার সহিত লসী কাবহ নাড়ীর সৎযোগ হইয়াছে । সুক্ষ মৃক্ষ লসীক!-বহ নাড়ী শরী রের সমুদায় স্থানে ব্যাপ্ত অাছে । এবং শিরার নায় ঐ সকল নাড়ী ক্রমশঃ মিলিত হইয়া ব্ল চন্নাড়ীতে পৰ্য্যৰসিত হইয়াছে। লসীক বহু বৃহন্নাড়ীর সহিত দক্ষিণ হৃৎকোষের নিকট শিরার সংযোগ অাছে । শিরা ক্ষত হইলে শীঘ্র শুষ্ক হয়, কিন্তু ধমনী ক্ষত হইলে সহজে তাহার শাস্তি হয় না, এই জন্য, শিরাসকল শরীরের উপরিভাগে ষেরূপ ভাস মান অাছে, ধমনী সেরূপে অবস্থিত নাই ; উহারা অপেক্ষারত অন্তর্নিবেশিত অাছে । অপিচ, যেখানে রক্তবহ নাড়ী সন্ধিস্থল দিয়া গমন সে স্থলে ধমনী সকল সন্ধির ন্ধনের মধ্যদিয়া গিয়াছে । প্রথমতঃ শোণিত ধমনী-পথে সঞ্চরিত হয় । ধমনী হইতে উহ কৈশিকায় গমন করিয়া শরীরের সৰ্ব্বস্থানে ব্যাপ্ত হয় । কৈশিকা-মধ্যদিয়া সঞ্চরণকালেই রক্তস্থ পুষ্টিকর পদার্থ শরীর লগ্ন হয় । অনস্তর পুষ্টিকর পদার্থ পরিশূন্য হইয়। শিরাপথে দক্ষিণ