পাতা:নরদেহ নির্ণয়.pdf/১১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রক্ত-সঞ্চার । Y C রক্তের কার্য্য—পূৰ্ব্বেই উল্লিখিত হইয়াছে, রক্ত হইতে আমাদিগের শরীর পোষিত ও সম্বৰ্দ্ধিত হয় । রক্তস্থ পুষ্টিকর পদার্থ শরীরলগ্ন হইয়া, যে ভাগের ক্ষতি হইয়া থাকে, তাহ। পরিপুরণ এবং শিশুদেহের সস্বৰ্দ্ধন করে । কৈশি কামধ্যে সঞ্চরণকালে রক্তস্থ পুষ্টিকর পদার্থ শরীরে সংযুক্ত হয়। কোন কোন পণ্ডিতেরা অনুমান করেন, যে রক্তের শোণ বিষ্ণুগুলি ক্রমে ক্রমে মস্ততে মিলিত হইয়া কৈশিকার গাত্রাভ্যস্তুর দিয়া নিযুত হয় ; অনন্তর যে অঙ্গে যে পদার্থ সংযোজন আবশ্যক, সেই অঙ্গে সেই পদার্থ সংযোজিত হয়, অবশিষ্ট তরল পদার্থ লসীকারূপে পরিণত হইয়। লসীকা-ৰহ নাড়ীমধ্যে প্রবেশ করে । যাহা হউক, রক্তের পোষণক্রিয় কৈশিকা দিয়া সঞ্চরণ কালেই হইয়া থাকে এবং সেই সময়ে শরীরস্থ অনেক দুযিত পদার্থ রক্তের সহিত সংযুক্ত হয় । যে অঙ্গ যত সঞ্চালিত হয়, সেই অঙ্গে সেই পরিমাণ রক্তসঞ্চার হইয় থাকে, এবং সেই অঞ্জ সেই পরিমাণে পুষ্ট ও ಕಿ হয় । এই জন্যই নৰ্ত্তকদিগের পদ ও জঙ্ঘ প্রভূতির পেশী এবং কৰ্ম্মকর দিগের স্কন্ধ ও বার্হস্থ পেশী অন্যান্য অঙ্গের পেশী অপেক্ষা সবল হয় । শরীরের অঙ্গ বিশেষ সঞ্চালন দ্বারা কেৰল সঞ্চা