পাতা:নরদেহ নির্ণয়.pdf/২০

উপক্ৰমণিকা। Y S : স্থলে শিরা সমুদায়ও কেশবৎ সুহ্ম, তৎপরে ক্রমশঃ স্থলতর হইয়া হৃদয়ের সহিত মিলিত হইয়াছে। ধমনীপথে শরীর ভ্রমণকালে রক্তস্থ পুষ্টিকর পদার্থ ‘দেহে যোজিত হইয়া বুদ্ধ শরীরের অপচিত্ত অংশ পরিপূরণ ও শিশু-দেহের সম্বন্ধনক্ষরে । ধমনী পরিভ্যাগ করিয়া শিরায় গমন কালে রক্তের প্রকৃতি ভূয়িষ্ঠ পরিবর্তিত হয়। রক্ত যে পুষ্টিকর পদার্থ সম্পন্ন হইয় হৃদয় হইতে ধমনীতে গমন করে, তাহ अड्रियूना श्य, अिन खेशद्ध बर्ष श्रृंत्र्स पाश उक्कन লোহিত ছিল, তাহা কান্ধিম! বিশিষ্ট হয় । রক্ত শিরাদ্বারা হৃদয়ে নীত হইয়া, তথায় সংশোধিত ও পুনৰ্ব্বার পোষণী শক্তি সম্পন্ন হইয়া ধমনী-পথে পুনপ্লার সর্ব শরীরে ব্যাপ্ত হয় । পোষণী-শক্তি বিহীন বিষৰ্ণ শোণিত, শিরা-পথে হৃদয়ে প্রৰিষ্ট হইবার, পূৰ্ব্বে পদার্শ্বাস্তরের সহিত মিলিত হয়। ঐ পদার্থকে লসীৰ্ক কহে । লসীকা এক প্রকার বর্ণ-বিহীন জলের ন্যায় তরল পদাৰ্থ । কোন কোন স্থানে উহ। ঈষৎ শ্বেতস্বর্ণও নিরীক্ষিত হয়। লসীক শরীরের সর্বস্থানে ব্যাপ্ত অাছে। যে সকল নাড়ীদ্বার লসীক প্রবাহিত হয়, তাহাদিগকে লসীকাবহ কহে । শিরার ন্যায় প্রথমতঃ স্বল্প মুক্ষ নাড়ীৰার। লসীক প্রবাহিত হইয়। বৃহৎ নাড়ীতে গমন করে ।