পাতা:নরদেহ নির্ণয়.pdf/২০১

〉 > R নরদেহ নির্ণয় । সম্পন্ন নৈত্রশৃঙ্গের মধ্যদিয়া দৃষ্টিগোচর হইয় থাকে, এবং উহারই বর্ণানুসারে ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তির চক্ষুর বর্ণ, কৃষ্ণ, নীল, বা পিঙ্গল দেখা যায়। এইহেতু উহাকে বর্ণিল চ্ছদ বলিয়। অভিহিত করা গেল । বর্ণিল চ্ছদ ৰেষ্টি ও একটা গোলাকার রন্ধ আছে। ঐ রন্ধুকে নেত্র তারকা বা কনীনিক কহে । cনত্রশৃঙ্গ ও নৈত্রকাচের অন্তর্গত ভাগ এক প্রকার জলীয় রস দ্বারা পুর্ণ অাছে । নৈত্রকাচের পশ্চাৎ স্থ নেত্রভাগ ও অার একপ্রকার রস দ্বারা পুর্ণ অাছে—ঐ রসকে স্ফাটিক রস কহে । চক্ষুদ্ধ য়, নাসি কার উভয় পাশ্বে দুইটা গহ্বর মধ্যে স্থাপিত হইয়াছে । ঐ গহ্বরদ্বয়ের আকার ও গঠন চক্ষু ধারণ করিবার উপযুক্ত এবং উহা কোমল পদার্থবিশেষে আচ্ছাদিত আছে । ঐ কোমল পদার্থ চক্ষুর গদিম্বরূপ কার্য করে। ঐ গদির গাত্র তক্ষত্ত্বঃপাশ্ব স্থ-গ্রন্থি-নিঃসৃত রস-বিশেষ-দ্বারা সৰ্ব্বদা আদ্র। থাকে, তাহাতে চক্ষুদ্ব য় অনায়াসে ভ্রামিত হইতে পারে । * চক্ষুর চতুর্দিকে কপালাস্থি, নাসাস্ট্রি ও হস্বস্থি প্রভূতি উন্ন ত থাকিয় চক্ষুকে অনেক প্রকার আপদ, হইতে রক্ষা করে, নেত্ৰোপরি কপালাস্থির উন্নতি স্থলে জ বিন্যস্ত হইয়াছে ! ক্র থাকাতে কপাল