পাতা:নরদেহ নির্ণয়.pdf/৯৪

স্নায়ু । Ꮟ← ☾ ধরিলে মনুষ্যের মস্তিষ্কই সমুদায় জীব অপেক্ষা অধিক হয় । মঙ্গুষ্যের মধ্যেও সকলের মস্তিষ্ক সমপরিমিত্ত নহে । জড় ও অপধী ব্যক্তি অপেক্ষ মুস্থ মনঃ ও বুদ্ধিমান লোকের মস্তিষ্কের পরিমাণ অধিক । মিকেল প্রভূতি কতিপয় শারীরবিধানৰিৎ পণ্ডিত স্ত্রীলোকের শরীরের সহিত পুরুষের শরীরের তুলনা করিয়া শরীর অনুসারে পুরুষ অপেক্ষা স্ত্রীলোঃ কের মস্তিষ্কের পরিমাণ অধিক বিবেচনা করিয়াছেন । কিন্তু ম. পাস প পরীক্ষা করিয়। দেখিয়াছেন, স্ত্রীলোক অপেক্ষা পুরুষের মস্তিষ্ক এক একাদশাংশ অধিক, এবং পুরুষের শরীর অপেক্ষা স্ত্রীলোকের শরীর এত অলপ ভার নছে যে, ঐ স্থান তা পোষাইয়া যায় । মস্তিষ্কের সকল স্থান দ্বারা সমান কার্য্য হয় ন! । উহার ভিন্ন ভিন্ন ভাগ দ্বার ভিন্ন ভিন্ন কাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহিত হয় । পণ্ডিতের উধুকে কতিপয় ভাগে বিভক্ত করিয়াছেন; তন্মধ্যে প্রধান ৩টী—ৱহম্মস্তিষ্ক, ক্ষুদ্র মস্তিষ্ক ও দীর্ঘীভূত-মজ্জা । এ স্থলে এই প্রধান তিন ভাগের কিছু কিছু বিবরণ লেখা যাইবে । প্রথমতঃ দীর্ঘীভূত-মজ্জার বিবরণ লিখিয়া ক্রমে ক্রমে ক্ষুদ্র মস্তিষ্ক ও ব্রহন্মস্তিষ্কের বিবরণ লিখিত হইৰে । দীঘীভূত মজ্জা—মেরুদ গুগত-মস্কার যে ভাগ भछकभ८षा eक्केि इहेश:इ, डाश मैौशैडूठ-भक