পাতা:নলিনী-ভূষণ নাটক.pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নলিনী-ভুষণ । ياي عيخ লতা-পাত-তরূপরে, সমীর নাহি সঞ্চরে, নিঃশব্দ চরণে ফেরে, নিদ্রা কুহকিনী। বিজন এবনস্থলী, বিজন এবে সকলি, যাও ফিরে নিশি-আলি, মুদিত নলিনী। ভূঘ । তুমি আমায় তাড়িয়ে দিচ—তবে যাই । নলি । রাগিণী-বাগেস্ত্রী, তাল-কাওয়ালী। চাচর চিকুরে শশি, নিশি রূপসী সাজিল, г. রূপের কিরণ-জালে ত্রিজগৎ উজলিল । প্রিয়মুখে মুখ রাখি, কুজিল যতেক পার্থী, বিশদ। রজনী দেখি, উষা ভেবে জাগিল । বিচিত্র বিধির কায, প্রকৃতি প্রসন্ন আজি, এস এস অলিরাজ, কমলিনী প্রকাশিল, ভূয । তোমার অভ্যর্থনার চেয়ে বিদায়ট মধুর। তা হ’ভেই পারে, এটা তো অণর মনের সঙ্গে নয়, কষ্ট কবির দোষ চিরকাল ! নলি । দেখুনৃ দেখি, কেমন মাল গেঁথেছি ! ভূষ। কার জন্যে ? নলি । অামার জন্যে, আবার কার জন্যে ? ভূষ। তবে দাও ; আমি তোমায় পরিয়ে দি । কিন্তু তোমায় এফুলের মালা তো সাজবে না । শক্তি থাকুলে আজ তোমায় আকাশের তারার মালা গেঁথে দিতাম । নলি । আচ্ছ—এছড়াটা আপনি কেন পৰুন্‌ না ? ভূষ । পরের সামগ্ৰী আমি ছোব কেন ? নলি । আমি কি আপনার পর ? ভূষ নছিলে ব’লবে কেন “ আমার জন্যে ?”