পাতা:নলিনী-ভূষণ নাটক.pdf/২৯

է Ա, নলিনী-ভূষণ । আমি তত গ্রাহ করিনে। কাল খরচ নিতে এসেছিলেম, ত৷ খরচপত্র দেওয়া দূরের কথা, একটা ছল ধ’রে তো অামায় যৎপরো নাস্তি অপমান ক’রে বাড়ী থেকে বের ক'রে দিলে । আমি কঁশদতে কঁাদতে ফিরে যাচি, দেখি না, সেই সদার ব্যাট শিরোBBB BB BBBB BBBS BB BBBB BBBB BBBBB BBB পেছু নিলে । তাই দেখে অবধি মহাশয় ! আমার ভারি ভয় । হয়েছে ; জানি কি, আমন লোক সকলি ক’ত্তে পারে। রমে । বল কি ! উঃ ! এ সব লোক যেখানে বাস করে সেখানকার বায়ু পর্যন্ত কলুষিত হয়ে যায়। যা হোকু, সাবধানের বিনাশ নাই, তুমি স’রে প’ড়ে বড় বুদ্ধির কায করেছ । মুরা। কিন্তু মহাশয় ! এখন বাড়ী ও তো যাওয়া হচ্ছে না, সেখানেও তে। অামার কেউ অভিভাবক নাই। রমে । ত কায কি তোমার বাড়ী গিয়ে । অামার এখানে থাক; এখানে তোমায় একট। কথা কয়, এমন সাধ্য কারও হবে ন। আর ভদ্র সন্তানকে একমুটো ভাত দিতে কিছু অামি কুষ্ঠিত নই। আজ অবধি তুমি এ আপনার বাড়ী মনে ক’রে। মুর । আপনার গুণের কথা আর আমি কি ব’লে জানাব ; দেশের অৰ্দ্ধেক লোক আপনার খেয়েই মাহুয। তবে সুদ্ধ আমি এক হ’তেম তো কোন কথাই ছিল না । রমে। তা তোমার পরিবারকেও এখানে নিয়ে এস ; তোমর। স্বচ্ছন্দে এখানে থাক, তায় আমি পরম সুখী হ’ব । আমার সঙ্গে এত দিন তোমাদের পরিচয় ছিল না,—তা নাই ছিল !—তাতে অrর ক্ষতি কি ?—আজিই নয় হলো ! স্বজাতি, স্বদেশী—এর অাবার পরিচয় অপরিচয় কি ? সকলের সঙ্গেই কি পরিচয় থাকে ?—পরিচয় কাৰ্য গতিকেই হয়ে পড়ে। অামার বিপদে তুমি, তোমার বিপদে আমি, এই তো স্বজাতীয় ধৰ্ম্ম—এই তো মনুষ্যের কৰ্ত্তব্য