পাতা:নানাচর্চা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাঠান-বৈষ্ণব রাজকুমার বিজুলী খাঁ Σ Σ. Ο হেনকালে তাহঁ আসোয়ার দশ আইল । মেচ্ছ-পাঠান, ঘোড়া হৈতে উত্তরিল ৷ প্ৰভুকে দেখিয়া মেচ্ছ করয়ে বিচার । এই যতি পাশ ছিল সুবৰ্ণ অপাের৷ এই পঞ্চ বাটােয়ার ধুতুরা খাওয়াইয়া । মারি ডারিয়াছে, যতির সব ধন নেয়া । তবে সেই পাঠান। পঞ্চজনেরে বান্ধিলা । কাটিতে চাহে, গৌড়িয়া সব কঁাপিতে লাগিলা ৷” এর থেকে বোঝা যায় যে, ভয় জিনিষটে আমরা বিলেত থেকে আমদানী করিনি। বাঙালী তিনজন ভয়ে কাপতে লাগলেন দেখে মহাপ্ৰভুর হিন্দুস্থানী ভক্ত দু'জন তাদের এই বিপদ থেকে উদ্ধার করলেন। কারণ “সেই কৃষ্ণদাস রাজপুত নিৰ্ভয় বড় সেইত মাথুর বিপ্ৰ মুখে বড় দাড় ।” সেই “মুখে বড় দাঁড়া” ব্ৰাহ্মণ পাঠান আসোয়ারদের বললেন এই ষতি ব্যাধিতে কতু হয়েত মূচ্ছিত । অবহি চেতন পাবে হইবে সম্বিত ৷ ক্ষণেক৷ ইহঁ বৈস, বান্ধি রাখা সবাকারে । ইহঁাকে পুছিয়া তবে মারিহ সবারে ৷ акро!i Vete, 曲 “পাঠান কহে তুমি পশ্চিম, সাধু দুই জন। গৌড়ীয়া ঠগা এই কাপে তিন জন ৷