পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইউরোপে কুরুক্ষেত্র। o ao み?あ ইউরোপে আজ যে কুরুক্ষেত্র বেধেছে, সেট তত আশ্চর্ঘ্যের বিষয় নয়,--আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে, কাল তা বাধেনি। যে দেশের আপামর সাধারণ সকলেই সশস্ত্ৰ,- সে দেশে “দিন যায় ক্ষণ যায় না।” এ বাক্য অক্ষরে অক্ষরে সত্য। আজ প্ৰায় চল্লিশ বৎসর ধরে ইউরোপের প্রতি রাজ্যের প্রায় সমগ্র রাষ্ট্রশক্তি যুদ্ধের অনুষ্ঠান এবং যুদ্ধের আয়োজনে ব্যয়িত হয়েছে। দেবতার আরাধনা নয়, বিজ্ঞানের সাধনা করে” ইউরোপ যে দিব্য অস্ত্রশস্ত্ৰ লাভ করেছে, তা এদেশের পৌরাণিক এবং ঐতিহাসিকদের উদাম কল্পনারও অতীত। মানুষ-মারুবার এমন কল মানুষের হাতে পূর্বে কখন তৈরি হয় নি। সে কল মাটির উপর ছুটে বেড়ায়, সুড়ঙ্গ-পথে প্রবেশ করে, জলে ভাসে, ডুব-সাঁতার দেয়, পাখীর মত আকাশে ওড়ে, বাজের মত মাথায় ভেঙে পড়ে। DBBD DD BBDD D BDBB BDSK D DD BDBD DBBS সহস্ৰ সহস্ৰ জলচর সৈন্য এবং শত শত খেচর সৈন্যের সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে এতদিন ধরে’ ইউরোপের বাহিরে শান্তি থাকলেও, অন্তরে শান্তি ছিল না। যুদ্ধের এই বিরাট আয়োজন ইউরোপে সকল জাতির মনে একটি সর্বনাশী মারী-ভয়ের মত চেপে ছিল। জীবনের আলোর পাশে এই মৃত্যুর ছায়া দিনের পর দিন এমনি ঘনীভূত হয়ে এসেছে যে, এ আশঙ্কা মানুষের মনে BD DBD D BBS BDD DB BBDBD DBB DDD