পাতা:নানা-কথা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अलक्षांद्र नृद्धश्रांड । રbr> - তারপর সেই “কুঞ্চিত কুঞ্চিত কেশ কেশ সকল”, এসে পড়েছে। কোথায় ? না “কপোলে গণ্ডে”। কপোল এবং গণ্ড অবশ্য মুখের পৃথক পৃথক “অবয়ব” নয়। যার নাম কপোল, তারই নাম গণ্ড। “একাৰ্থ” দোষের এমন স্পষ্ট উদাহরণ বঙ্গসাহিত্যেও খুঁজে মেলা ভার। ". তার পর ভ্ৰদ্ধর পরিচয় নেওয়া যাক। তিলোত্তমার “ললাটতলে দ্রুযুগ সুবঙ্কিম নিবিড়ুবর্ণ, চিত্ৰকল্পলিখিত্বৎ হইয়াও কিঞ্চিৎ অধিক সুক্ষ্মাকার”- এখানে আমাদের সেই পূর্বপরিচিত নিবিড়বৰ্ণ, চুল থেকে ভুরুতে এসে পড়েছে। কিন্তু রংটি যে কি তা জানা গেল না। তার পর “কিঞ্চিৎ অধিক” এ দু'টি শব্দের বাকি শব্দের সঙ্গে অন্বয় হয় না। —কার চাইতে অধিক তা বলা হয় ਜਿ || " দু'টি যেন তুলি দিয়ে আঁক” “কিছু বেশি সরু” উপরোক্ত বাক্য হচ্চে এই বাঙলা বাক্যের কথায়-কথায় সংস্কৃত অনুবাদ। “কিছু Cass'3 fs53 Comparison-á3 * नाई। ইংরাজির “a little too thin” GINN Positive-“কিছু বেশি”ও Positive, কিন্তু সংস্কৃতে “কিঞ্চিৎ অধিক” অপর বস্তুর অপেক্ষা রাখে। ] তারপর তিলোত্তমার চোখ সম্বন্ধে বঙ্কিমচন্দ্ৰ বলেন- । “ठाश्iहङ.कbाक निष्क१ श्रेठ न।” কোন ভাষায় কোন ব্যাকরণ অনুসারে এইরূপ হ’তে পারে p সুতরাং রচনার যে রীতি বঙ্কিমচন্দ্র পরীক্ষান্তে বৰ্জন করেছিলেন সে রীতি আমাদের গ্রাহ হতে পারে না। \9\:2