পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

es কয়েকদিন পরেই নানা সেই নূতন বাড়ীতে উঠে এলো! এই বাড়ীখানা ছিল প্যারীর সবচেয়ে অভিজােত-পল্লীর ঠিক মাঝখানে ॥৬ স্থাপত্য-শিল্পের দিক থেকে বাড়ীখানাকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করতে অর্থব্যয়ে কৃপণতা করেন নি কাউণ্ট মাফাত । এই বাড়ীর উপযুক্ত আসবাবপত্রও কিনে দিলেন কাউণ্ট নানার জন্য! বাড়ী, গাড়ী, দামী আসবাবপত্র, মহামূল্য অলঙ্কার!! রানীর মত জীবন যাপন করতে সুরু করে দিল নানা এই বাড়ীতে এসে। এই সময়টাই নানার জীবনের সবচেয়ে সুখের সময়। নানা যখন তার নিজস্ব গাড়ী হাকিয়ে রাস্তা দিয়ে চলতো, তখন তাকে একটিবার শুধু চোখের দেখা দেখবার জন্য রাস্তার ধারে জমা হতে অগণিত লোক। রানীর মত চালে নানা গাড়ীতে বসে থাকতো আর রাস্তার দু’দিকে ছেলে-মেয়ে, যুবক-যুবতী, এমন কি বুড়ো-বুড়ীরা পর্যন্ত ই করে তাকিয়ে থাকতো তার দিকে। প্ৰত্যেক ছবির দোকানে তখন নানার ছবি বুলিতে দেখা যেতো। খবরের কাগজে প্ৰায় রোজই বের হতো নানার খবর। নানা যে ধরনের পোশাক পুরতো, প্যারীর অভিজাতঘরের মহিলারা অনুকরণ করতো তার। কাউণ্ট মাফাতের সঙ্গে নানার এই বলে একটা মৌখিক চুক্তি হয়েছিল যে, কাউণ্ট নানাকে প্ৰতি মাসে বারে হাজার ফ্রাঙ্ক করে দিবেন। তার সংসারBBD TYSS ai BD DDBBBSSSSLDLLDSBBBDB DDDS DD DDD DBD যা দরকার, সে তো দিবেনই। এই বিরাট অঙ্কের টাকার বিনিময়ে নানার কাছ থেকে তিনি শুধু একটা LLLuLD BD BDBD BD BDS DDB D DD DD BBBDDB BBB ON