পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাদাম লিরাতের বাড়ীর দরজার। আসবার সময় নানা অনেকরকম উপহার , আর খেলনা নিয়ে আসতো ছেলের জন্য। রবিবার সারাটা দিন ছেলের কাছে থেকে সন্ধ্যার দিকে সে ফিরে যেতো। এই নিয়মের ব্যতিক্রম হ’তে পারতপক্ষে দিতো না সে । এমনি এক রবিবারে মাসীর বাড়ী থেকে ফিরবার পথে রাস্তায় সাটিনের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল নানার । সাটিন একটা ছোড়া জামা পরে রাস্তা দিয়ে চলেছিলো। তার পাস্ত্ৰে মোজা ছিল না। জুতো জোড়ার অবস্থাও ছিল শোচনীয়। এমন অবস্থার কোন মেয়ের দিকে কেউ ফিরেও তাকায় না। কিন্তু নানার দৃষ্টি তার দিকে পড়তেই সে চিৎকার করে ডাকলো-সাটিন ! সাটিন শোনো । এদিকে এসে । সাটিন বোকার মত এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখে আবার চলতে লাগলো । বিরাট একখানি ল্যাণ্ডোতে বসে বহুমূল্য পরিচ্ছদে ভূষিত কোন মহামাননীয়া মহিলা যে তাকে ডাকতে পারে, সেকথা ভাবতেই পারেনি। স্যাটিন । কিন্তু সে যা ভাবতে পারেনি, তা-ই হলো। নানার গাড়ী সাটিনের কাছে এলে নানা আবার ডাকলো-সাটিন ! আমার গাড়ীতে উঠে এসো। গাড়ীখানা নানার আদেশে থামিয়ে ফেলেছিল কোচম্যান। স্যাটিন নানাকে BBBD BDDBDD BB DBDBBDBYDDS DDD DBDBBDD S নানা বললো-দেরি করে না সাটিন, শীগগির উঠে পড়ে । সাটিন গাড়ীতে উঠে নানার পাশে বসলে । মহামূল্য অলঙ্কার ও আভারণে সজ্জিত প্যারার Çष्ठैङ! श्न्न द्रौ भांनद्र পাশে বসে এক দীন, জীর্ণপোশাক-পরিহিত পথের মেয়ে—যার দিকে মুখ ফিরিয়েও কেউ দেখতে না, পুলিস যার পেছনে ফেউয়ের মত লেগে থাকতো, কদৰ্যতম পল্লীতে দেহ বিক্রি করে দিন চলতে যার । রাস্তার লোকেরা হঁ। করে দেখতে লাগলো। এই উপভোগ্য দৃশ্য । সাটিন বললে—তুমি খুব বড়লোক হয়েছ নানা, তাই না ?