পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করেছে, যাতে সবাই মনে করছে যে, “নানা যেন একটা ডান-কাটা পরী-টুরী--- গোছের একটা কিছু। আরে! ঐ যে আমাদের ম্যানেজার সাহেব ! হালো বোর্দেনেভ ! ওদিকে কোথায় চলেছে ? ফুচেরির ডাক শুনে ম্যানেজার তার দিকে তাকিয়েই সোৎসাহে বলে। উঠলো-আরে! সম্পাদক ব্রাদার যে! কখন এলে ? —এই তো কিছুক্ষণ। তারপর ? --তারপর মানে ? তোমার সঙ্গে আজ আমার একহাত হ’য়ে যাবে। “নানা’র সম্বন্ধে তোমার কাগজে কিছুই তো লেখোনি দেখলাম! —দুত্তোর নানা ! কে তোমার নানা, না দেখেই আমি লিখি আর কি ! “ফিগারো’র লেখা অতো সস্তা নয় বন্ধু! আগে আমি তোমার নানাকে দেখবে, তারপর বিবেচনা করবো তার সম্বন্ধে কিছু লেখা চলে কি না। এই সময় হঠাৎ হেক্তরের দিকে নজর পড়ায় ফুচেরির মনে পড়লো যে, এখনও তাকে ম্যানেজারের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়নি। তাই সে নানার প্রসঙ্গ বাদ দিয়ে বললো-আরে এসে হেকৃত্যুর, ম্যানেজার ভায়ার সঙ্গে তোমার পরিচয়টা করিয়ে शैिं |-ইনি হচ্ছেন হেক্তর-দ্য-লা ফ্যালিজ, আমার মাসতুতো ভাই, প্যারীতে এসেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে—অল ইনি, আমার বন্ধু মাসিয়ে বোর্দেনেভা-ভ্যারাইটি থিয়েটারের ম্যানেজার। হেক্তরের টাকাতেই যে “ফিগারো” চলে এবং সে-ই যে “ফিগারো’র প্ৰিণ্টার-পাবলিশার, সে কথাটা একদম চেপে গেল ফুচেরি। পরিচয়ের পরে একটা কিছু বলা দরকার মনে করে হেক্তর বললোআপনার সঙ্গে পরিচিত হয়ে খুবই আনন্দ লাভ করলাম। আপনার থিয়েটারম্যানেজার তাড়াতাড়ি হেকন্তরের কথায় বাধা দিয়ে বললো-আমার श्रांनर्दी-दांडेंौ दलून ! ম্যানেজারের কথায় ফুচেরি একেবারে হো হো করে হেসে উঠে বললো।-- বড় দামী কথা বলছে। ব্রাদার!