পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ছুড়ে দিয়ে আমিরি দেখিয়েছে, কিন্তু তাদের কথা নিয়ে সময় নষ্ট করবার মতো সময় তোমাদের কোথায় ? এই বলে একটু চুপ করে থেকে নানা হঠাৎ গম্ভীর হয়ে বললো-আমার পরিচয় কিন্তু তোমাদের মতো মাননীয়দের সঙ্গে মিশবার মতো নয়, তা জানো ? আমার মা ছিল ধোপানী। বাবা ছিল পাড়-মাতাল। বন্তিতে বাস করতাম আমরা। তোমাদের মতো বড়লোকদের জাম-কাপড় ধুয়ে, আর ইন্তিরি করে আমাদের দিন চলতো, শুনলে তো ! এইবারে ভেবে দ্যাখো, তোমরা এর পরে আমার এখানে খাবে কি না । তোমরা যদি আমার পারিবারিক পরিচয় শুনে ঘুণ বোধ করা, তা হলে তোমরা স্ব ছন্দে চলে যেতে পারে। চলে যাবার लिखी | 6थाल। डा0छ जर्दनांक्षे । নানার এই স্পষ্ট কথায় সবাই এ ওর মুখ চাওয়া-চাওরি করতে লাগলো। किङ् 66 ब्ल न 6 कठठे। ওরা কেউই গেল না দেখে নানার জেদও যেন বেড়ে গেল। সে তখন পঞ্চমুখে তার বিগত জীবনের কাহিনীগুলে। বৰ্ণনা করে চললো। কবে কোন রেস্তোরায় কি হয়েছিল, থিয়েটারে নামবার পর ছোকরার দল কিভাবে তার পেছু নিতো, সেই কাহিনী সালঙ্কারে বর্ণনা করতে সুরু করলো নানা। নানার বিগত দিনের এইসব কাহিনী শুনে বাড়ীর ঝি-চাকরীরাও উৎফুল্প হয়ে উঠলো-নানাকে তাদেরই দলের একজন ভেবে নিয়ে। নানার পরিচারিকাদের অন্যতম জুলিয়ান তো একেবারে নানার টেবিলের উপরেই বুকে পড়লো । 甲: জুলিয়ানের এইরকম অন্তরঙ্গ ভাব দেখে নানার আত্মসম্মানবোধ জেগে উঠলো। বেশ একটু বিরক্তভাবেই সে বললে -এখানে দাড়িয়ে কি করছে ? শু্যাস্পেন দাও না অতিথিদের । নানার কথা শুনে জুলিয়ান তাড়াতাড়ি শুষ্ঠাম্পেনের বোতল নিয়ে এসে পরিবেশন করতে আরম্ভ করলো, আর ফ্রান্সিস এগিয়ে দিতে লাগলো। ফলের

  • ーャ Sof