পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিয়ে বুললো-এই নে জো! আর কঁাদিস নে তুই। তাের কান্না দেখে আমার शूद कछे श् । যে পোশাকটা জোকে উপহার দিল নানা, তার দাম কম পক্ষে দু'হাজার 卒中零目 • জো তখন একহাতে পোশাকটা ধরে অন্যহাতে চোখের জল মুছতে মুছতে বললো-দিদিমণি, তুমি সত্যিই খুব ভাল। জোকে এইভাবে ঠাণ্ড করে নানা আবার ফিরে এলো অতিথিদের কাছে। রাত তখন অনেকটা হয়েছিল। একে একে সবাই বিদায় নিয়ে চলে গেলেও কাউণ্ট মাফাত কিন্তু যাবার নামও করছিলেন না। অন্যান্য লোক চলে গেলে তিনি বেশ একটু খুশী মনেই নানাকে বললেন—তা হলে আর দেরি কেন, নানা ? চলো, শোওয়া যাক । নানা বললো-আজ থাক। আজ আমার শরীরটা ভাল নেই ! কাউণ্ট কিন্তু নাছোড়বান্দা। তিনি কিছুতেই যেতে চান না। নানা তখন অনেকটা দায়ে পড়েই কাউণ্টের প্রস্তাবে সাড়া দিল । কিন্তু ঠিক সেই মুহুর্তেই সাটিন তাকে বাধা দিল ডেকে। সাটিনের ডাকে নানা বিছানা ছেড়ে উঠে যেতে যেতে কাউণ্টকে বললো-আজ থাকি লক্ষ্মীটি, দেখছে না-বাধার পর বাধা! আজ তুমি যাও ; কেমন ? মনের আশা মনেই চেপে রেখে কাউণ্ট মাফাত যখন বাড়ী থেকে বের হয়ে গেলেন, সাটিন তখন হঠাৎ নানাকে জড়িয়ে ধরে একেবারে খিল খিল করে হেসে উঠে বললো-চল নানা, জানালায় দাড়িয়ে দেখি, বুড়োটা কি করে ! ebr