পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১১৭

○マラて奪 এই সময় একদিন ঘোড়দৌড়ে যেতে ইচ্ছা হলো নানার। হঠাৎ তার রেসে যাবার ইচ্ছা হবার কারণ এই যে, সেদিন নাকি “নানা’ নামে একটা ঘোড়া দৌড়াবে। ‘নানা কি রকম দৌড়ায় দেখতে নানা সেদিন একটু সকাল সকােলই স্নানাহার সোরে নিয়ে প্ৰসাধন করতে বসলো। প্রসপন্যান্তে নানা তার ল্যাণ্ডোখানায় চারটি সাদা রঙের তেজী ঘোড়া জুড়ে বেরিয়ে পড়লো। নানার এই গাড়ীখানাকে প্যারীর প্রত্যেকেই চিনতো। কারণ, ঐ রকম সাদা ঘোড়াওয়ালা মৃদুখ ও মূল্যবান গাড়ী প্যারীতে আর কারো ছিল না। তখন। নানা যখন মাঠে গিয়ে হাজির হ’লো, দৌড় আরম্ভ হতে তখনও অনেক BD BDDDH SS SBBD DDD DDD D DBB DBDDBDD SBBBDD DDD DDS নানা তার গাড়ীতে বসেই জর্জ আর ফিলিপির সঙ্গে গল্পগুজব সুরু করে দিল । বলা বাহুল্য, জর্জ আর ফিলিপি দু'ভাই-ই নানার গাড়ীতে এসেছিল। কথায় কথায় নানা হঠাৎ বলে ফেললে-কাউণ্ট লোকটা আমাকে একেবারে জালিয়ে মারলে, ভাই ! ফিলিপি বললো-কেন বলে তো ? SuDBD DDS BD DBDD DD DBDBSBDBDB BD DDD SS SBBB DDDD বাড়ীতে এলেই বক্‌ বক্‌ সুরু করে দেয়। আর শুধুই কি বক্‌বকানি ? মাঝে মাঝে আবার প্রার্থনাও সুরু করে মাঝরাতে উঠে। ফিলিপি হাসতে হাসতে মন্তব্য করে-ঐ জন্যই তো কাউণ্টেস দুচোখে দেখতে পারে না। ওকে । ওদের যখন এইসব কথা হচ্ছে, সেই সময় রোজিকে দেখা গেল একখানা গাড়ী করে ওদের দিকে আসতে ।