পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নানার’ এই কথায় আশেপাশের অনেকেই হাে হো করে হেসে ऐटल। রেসের মাঠে নানা তার চেনা-জানা প্ৰায় সবাইকেই দেখতে পেলো। হেক্তর, লুসি, গাগা, টাটান, এমনকি থিয়েটারের ম্যানেজারকেও। ম্যানেজার বেচারার অবস্থা তখন খুবই খারাপ হয়ে পড়েছিল। লোকসান দিয়ে দিয়ে থিয়েটার বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছিল সে। একটা আধ-ময়লা কোট পরে মাঠে এসেছিল বেচারা । ম্যানেজারের অবস্থা দেখে নানার দুঃখ হলো। সে তখন ফিলিপিকে পাঠিয়ে তাকে ডেকে নিয়ে এসে খাতির করে এক পেগ মদ খেতে দিয়ে বললো-কেমন চলছে তোমার আজকাল ? —আর কেমন চলছে! তুমি চলে যাবার পর থেকেই আমারও কপাল ভেঙেছে । -ऊांशे नोंकि ? —নয় তো কি ! লোকে কি থিয়েটার দেখতে যেতো নাকি ? “ভ্যারাইটিতে যারা যেতো, তারা সবাই যেতো তোমাকে দেখতে । দৌড় আরম্ভ হয়ে গেল। প্ৰথম বাজীতে জিতলে ভার্দের একটা ঘোড়া । এইবার সুরু হ’লো দ্বিতীয় বাজীর তোড়জোড়। এই বাজীটাই ছিল সেদিনের সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক দৌড়। নির্দিষ্ট ঘোড়াগুলোকে লাইনবন্দী করে দাড় করানো হ’লো। সবার ডাইনে हैigigल ‘नाना' । হেকতর ইয়ারকি করে বললো- নানার পিঠে কে চাপবে আজ ? নানাও হাসতে হাসতে উত্তর দিল-নানার পিঠে চাপার সৌভাগ্য পেয়েছে আজ জকি প্রাইস । > R