পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শর্ত অনুসারে ওঁর স্বামী-স্ত্রী একত্র সই না দিলে ওটাকে বিক্রি করবার উপায়ু ছিল না। এদিকে কাউণ্টেসের অবস্থাও তখন খুব খারাপ হয়ে পড়েছিল। নূতন নূতন উড়তে শিখে বেশ কিছুটা বেহিসাবী হয়ে পড়েছিলেন তিনি। স্বামীর উপরে রাগ করে তিনি যা খুশী তা-ই করে বেড়াচ্ছিলেন। বস্তুতঃ সম্পাদকের সঙ্গে তার অবৈধ প্রেমের মূলেও ছিল স্বামীর উপরে ঈর্ষা। কাউণ্ট যে তাকে ফেলে দিবারাত্ৰ নানার বাড়ীতে পড়ে থাকবেন, এটা তার সহের বাইরে ছিল। চতুর সম্পাদক কাউন্টেসের এই মানসিক অবস্থার পূর্ণ সুযোগ নিতে সুরু করেছিল । কাউণ্টকে চুপ করে থাকতে দেখে নানা আবার বললো-ভালো কথা! এস্টেলের বিয়ের আর দেরি কত ? -আর পাঁচ দিন । সামনের মঙ্গলবার ওদের বিয়ে । --ভালো। তোমাদের যাতে ভালো হয়, তাই-ই আমি চাই। আমার ইচ্ছা যে, তুমি আজই কাউণ্টেসের সঙ্গে মিটমাট করে ফ্যালো । আর তা ছাড়া, আমার জন্য তোমাদের স্বামী-স্ত্রীর মাঝখানে একটা ছাড়াছাড়ি ८ट्रांक, ७ ड्रांभिर किंठू८ङशे श्८ङ ८८द न । নানার এই কথায় কাউণ্ট একেবারেই গলে গেলেন। তিনি তার বুকের উপরে ঝুকে পড়ে কপালে একটি চুমো দিয়ে বললেন—তুমি এতো ভালো, नांना ? RO