পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এই কথা বলেই অভিনেত্রীদের দরজার দিকে চলে গেল সে। বলতে ভুলে গেছি, রোজী এক আসেনি ; তার সঙ্গে এসেছে প্যারীর একজন নামকরা ‘ব্যাঙ্কার’-মাসিয়ে স্টিনার । এই স্টিনার লোকটা ছিল জাতিতে ইহুদী। মহাজানি কারবার করে এবং মক্কেল লোক দেখে চড়া সুদে টাকা ধার দিয়ে মোটা রকম দাও মারতো সে । কিন্তু টাকা রোজগার করলে কি হয়! সব টাকাই সে ফুকে দিত মদ আর মেয়েমানুষের পেছনে । থিয়েটারের অভিনেত্রীদের উপরেই তার ঝোক ছিল বেশী। কোন নূতন অভিনেত্রী নামছে শুনলেই স্টিনার যেন ক্ষেপে উঠতো তাকে হাত করতে । স্টিনারের চেহারাখানা কিন্তু ঠিক বুনো শূয়োরের মত। এ হেন স্টিনারের বাহু পাশ থেকে নিজেকে মুক্ত করে নিয়ে রোজী চলে যেতেই স্টিনার ম্যানেজারের কাছে এসে বললো-এই যে ম্যানেজার সাহেব ! কেমন । আছেন বলুন ? -আমাদের আবার থাকা আর না থােক৷ ! আমরা তো আপনাদের মত মহাত্মা লোকদের জন্যই গুদাম খুলে বসে আছি। —হে হেঁ, কি যে বলেন। আপনি ! ই৷ ভূল কথা! শুনলাম একটি নতুন भाळल नांकि अभिनि शं८६८छ् ? —কে ? নানা ? এরই মধ্যে পৌঁছে গেছে সে খবর আপনার কাছে ? একটু থেমে ম্যানেজার আবার বললোঁ-তা নানার খবর তো রাখবেনই আপনি ! রতনেই রতন চেনে কিনা ? ম্যানেজারকে আর বেশী কিছু বলবার অবকাশ না দিয়ে স্টিনার কেটে পড়লো। ওখান থেকে । সে চলে যেতেই ফুচেরি টিপ্লনি কাটলো -ব্যাটার দেখছি। বুড়ো কালে ধেড়ে রোগে ধরেছে! দিনরাত চাব্বশ ঘণ্টা কেবল মেয়েমানুষের খোজ নিয়ে 6दCछ् !