পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষোলে সেদিন ‘ফ্যান্সি-ড্রেস-বল এ যাবার কথা ছিল নানার। ঠিক ছিল যে, কাউণ্ট মাফাত এসে সঙ্গে করে নিয়ে যাবেন নানাকে । নানা জানতো যে কাউণ্ট রাত ন’টার আগে কিছুতেই আসবেন না, তাই সে জর্জকে নিয়ে একটু প্রেমের খেলা খেলছিল। জর্জ বেচারার অবস্থা এমনই সঙ্গীন হয়ে উঠেছিল যে, দিনে একটিবার অন্তত: নানাকে না দেখলে সে থাকতে পারতো। না। ও এলে নানাও যে অখুশী হতো, তা নয়। কিন্তু পাছে কাউণ্ট কিছু মনে করেন, এই ভয়ে জর্জকে সে যখন-তখন আসতে নিষেধ করে দিয়েছিল। জর্জ একটি কানাকড়িও দিতে পারতো না নানাকে । তা ছাড়া, সে দেবেই বা কোথা থেকে ? মাঝে মাঝে মায়ের বাক্স থেকে দু'দশ ফ্রাঙ্ক যা সরাতো সে, তাতে তার নিজের পকেট-খরচই কুলোতে না। এইসব বুঝে নানাও কোনদিন তাকে টাকা পয়সার কথা বলতে না । সেদিন জর্জ হঠাৎ এসে পড়েছিল। সে আসতেই নানা বললো-কি ব্যাপার ? তোমাকে না যখন-তখন আসতে নিষেধ করে দিয়েছি। আমি । SBDBDBD DLD BD G BLDLBDBD DBDSLD DBBBDBD KBDBS BuuSSS —তা তো পারো না, বুঝলাম। কিন্তু এদিকে যে তুমি এসেছে শুনলে কাউণ্ট বিরক্ত হ’ন তা কি তুমি জানো না ? —তা জানি, কিন্তু আমি জানি যে, আজ কাউন্টের আসতে অনেক দেরি। নানা হেসে বললো-তাই বুঝি তুমি হাংলার মত ছুটে এসেছে ? জর্জ বললো-সত্যি নানা, তোমাকে না দেখতে পেলে আমি মরে যাবো । --তাই নাকি ! সত্যি মরে যাবে ? --নিশ্চয়, তোমাকে না পেলে আমি পাগল হয়ে যাবো। আচ্ছা নানা... ծՀ Գ