পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আলো জ্বালা হয়ে গেলে সে নানারকম অসংলগ্ন কথা বলে কাউণ্টকে ভোলাতে চেষ্টা করলো। সে বললো।--তুমি তো ‘’ সবই বোঝে ! ওদের আমি আসতে বলি না, তবু আসে। কিন্তু কেউ যদি বাড়ীতে আসে, তা হ’লে তাকে কি বলে দূর করে দিই, তা তুমিই বলে না ? () কাউণ্ট বেশ একটু উষ্ণ হয়েই জবাব দিলেন-কিন্তু তুমি ওর সঙ্গে যেভাবে ঢলঢলি করছিলে, তা দেখে তা যে কেউ*** নানা হঠাৎ ক্ষেপে উঠলো। এই কথায় । সে চিৎকার করে বললে-ঢলাঢলি কি দেখলে ? তুমি জানো যে, ও আমাকে ওর নিজের বড়দির মত মনে করে, তা সত্ত্বেও এসব কথা তুমি মনে আনলে কি করে ? ছিঃ ! তোমার মনটা যে এত নীচু, তা আমি ভাবতেও পারি নি। কাউণ্ট বুঝলেন সবই, কিন্তু কিছু বলতে সাহস পেলেন না। তার ভয় হলো যে, নানা হয়তো আবার তঁাকে ছেড়ে চলে যাবে। তিনি তখন মুখে DBDDSDB DBB DDBBDBD BBSS BBDBJS BS DDB DD D DB DSS মানে-আমি • • • মানে•••বোঝোই তো DutD BDBDYSB DDBD DDLSJBBDB DBBK DT BBS 0BD DDD এ বাড়ীতে আসতে দেবে না। তা হ’লেই হবে তো ? সেদিনের মত কাউণ্টকে এইভাবে বোকা বুঝিয়ে বিদেয় করলেও আবার একদিন তিনি ধরে ফেললেন নানাকে । এবারের নাগর আবার অর একজন। কাউণ্ট তখন হাল ছেড়ে দিলেন ও ব্যাপারে। তিনি বুঝে . নিলেন যে, একনিষ্ঠ প্ৰেম নানার কাছ থেকে আশা করা বৃথা । কিন্তু সব বুঝেও তিনি চুপ করে থাকলেন। কারণ, নানাকে ছাড়া তার চলবে না। নানা যা-ই করুক, তবুও তাকে তার bाग्ने ! তিনি তখন সুরু করলেন অর্থবৃষ্টি। অর্থ দিয়েই বশীভূত করতে চাইলেন তিনি নানাকে । এই ভাবে কাউণ্টের কাছ থেকে অপরিমিত অর্থ পেয়ে S Ray