পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তোমার ভাই ফিলিপি আমার একজন পীরিতের লোক, কেমন শুনিলে * ८ऊl ? 'शेवांद्र तद्भ कांद्र cकtठे श्रद्ध् । নানার মুখে এই কথা শুনে জর্জের মাথার ভিতরে যেন আগুন জলে উঠলো। হিতাহিত-জ্ঞানশূন্য হয়ে সে নানার একখানা হাত জোর করে ধরে BD BDLD D DBBDBYBDD DBBBDS g BB DD BBDBDD DBDu তোমার ভাল হবে না, বলে দিচ্ছি। নানা সবলে জর্জকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিয়ে বললো-তবে রে হারামজাদা ছোকরা! তোর এতবড় সাহস যে, আমার গায়ে হাত তুলিস তুই! বেরিয়ে যা ! বেরিয়ে যা হারামজাদা আমার বাড়ী থেকে । এই কথা বলেই নানা হন হন করে চলে যেতে লাগলো। ওখান থেকে। কিছুদূর গিয়ে আবার ফিরে দাঁড়িয়ে সে বললো—হঁ্যা, আরও একটা কথা শুনে যা-যাবার আগে । কাল তোর দাদা বলে গিয়েছিল যে, সে টাকা এনে দেবে পাওনাদারদের দিতে, কিন্তু সে এলোই না! তোরা দু’জনেই হচ্ছিস ঠকজোচ্চোর। তোদের কারোরই একটি পয়সা দেবার মুরোদ হ’লে না বলেই আমাকে এখন বেরুতে হচ্ছে টাকার যোগাড় করতে। শুনলি তো ? এইবার দূর হী’। এখান থেকে। এই কথাগুলো বলেই নানা বাড়ীর পেছনের দরজা দিয়ে চুপি চুপি বেরিয়ে গেল টাকা রোজগার করে আনতে । নানা চলে গেলেও জর্জ কিন্তু গেল না। ওখান থেকে। নানাকে এই বিপদের সময়ে আর্থিক সাহায্য করতে না পেরে তার নিজের উপরই ঘূণা হতে লাগলো তখন । ওদিকে পাওনাদারের দল কিছুক্ষণ দাড়িয়ে থেকে একে একে বিদায় নিতে লাগলো। কিন্তু রুটিওয়ালা লোকটা যেন নাছোড়ৰান্দা। সে ঠিক বসেই রইলোঁ ! টাকা সে আদায় করবেই। এদিকে জো তখন কি একটা কাজে নানার ঘরে এসে জর্জকে বসে S. 89